আর মাত্র কয়েকদিন। তারপরেই উমা সপরিবারে আসছেন মর্তে। শরতের আকাশ আর কাশফুল তারই বার্তা দিচ্ছে। দেবী দুর্গাকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে মাস কয়েক আগে থেকেই। যত সময় এগোচ্ছে ততোই বাড়ছে ব্যস্ততা। নাওয়া খাওয়ার সময় নেই শেঠপুকুর সর্বজনীন পুজো সমিতির কর্মরর্তাদেরও। বারাসতের অন্যতম দ্রষ্টব্য পুজো এই শেঠপুকুর সর্বজনীন। দেখতে দেখতে ৬৫ বছরে পা দিল এই পুজো। প্রতিবারের মত এবারও সাবেকিয়ানাই এই পুজোর মূল আকর্ষণ।
বিশাল মণ্ডপ তৈরি হচ্ছে মাঠ জুড়ে। তার আগে রীতি মেনে হয়েছে খুঁটি পুজো। মূর্তি তৈরির কাজও চলছে জোর কদমে। প্রস্তুতি ঘিরে একেবারে সাজো সাজো রব চারদিকে। পুজোর কটাদিন সকলকে তাক লাগিয়ে দিতে একেবারে তৈরি বারাসতের শেঠপুকুর সর্বজনীন পুজো সমিতি তা বলাই যায়। এবার তাদের প্যান্ডেল তৈরি হচ্ছে নেপালের এক মন্দিরের আদলে। গত বছর দুর্গোর আদলে তৈরি মণ্ডপ ভিড় টেনেছিল। এবারও জনজোয়ার আছড়ে পড়বে বলেই আশা উদ্যোক্তাদের। পুজোর বাজেট রাখা হয়েছে ১৪ লক্ষ।