ন্যায্য মূল্যে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে সরকারি স্টল থেকে। কিন্তু ৫৯ টাকা কেজি দরের সেই পেঁয়াজ দেওয়া হচ্ছে সীমিত পরিমাণে। ফলে পেঁয়াজি বিক্রাতেদর পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে কেজি প্রতি অন্তত ১২০ টাকা দরে। আবার দাম বেশি বাড়ালে মুখ ফেরাবেন ক্রেতারাও। তাই পেঁয়াজের বিকল্প হিসেবে পেঁয়াজির জন্য বাঁধাকপিকেই বেছে নিয়েছেন মেদিনীপুর পেঁয়াজি বিক্রেতারা।
মোবাইল আনতে গিয়েই বিপদ, মালদহের নির্যাতিতা খুনের নেপথ্যে কি প্রেমিক
মেদিনীপুর শহরের বড় যে বাজারগুলি রয়েছে, সেই রাজাবাজার, গেটবাজার, আবাস এলাকার বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে একশো কুড়ি টাকা কেজি দরে। একশো টাকা কেজিতে যে পেঁয়াজ মিলছে, তার মান বেশ খারাপ। গৃহস্থ বাড়িতেই পেঁয়াজের পরিমাণ কমেছে। সেখানে চপের দোকানগুলিতে সমস্যা আরও প্রবল। কারণ পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধির পর থেকে প্রতিদিনের মেনু থেকে পেঁয়াজির উঠে যাওয়ার জোগাড়। অথচ ক্রেতারা এসে পেঁয়াজি চাইছেনও। তাই দাম একই রেখে পেঁয়াজি বেচতে গিয়ে আপাতত বাঁধাকপিতেই ভরসা রাখছেন পেঁয়াজি বিক্রেতারা। বাঁধাকপির কুচির সঙ্গে পেঁয়াজ মিশিয়েই তৈরি হচ্ছে পেঁয়াজি। খেতে গিয়ে কোনও কোনও ক্রেতা তা ধরে ফেললেও বিশেষ আপত্তি জানাচ্ছেন না। কারণ পেঁয়াজের চড়া দাম সম্পর্কে তাঁরাও ওয়াকিবহল।
এটিএম প্রতারণা করে বিলাসবহুল জীবন, রোমানিয়ান জালিয়াতদের দিনে থাকার খরচ ৪ হাজার
শুধু পেঁয়াজিই নয়, অনেক দোকানে আলু, মাছ, মাংস, ডিমের চপ বা পকোড়াতেও পেঁয়াজ ব্যবহার করা হতো। সেই সমস্ত দোকানে বিকল্প হিসেবে মাশরুম বা অন্যান্য সবজি দিয়ে চপ তৈরি হচ্ছে। পেঁয়াজের চড়া দরে বিক্রেতাদের অসুবিধা বুঝছেন ক্রেতারাও।