কেমন ছিল বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রীদের প্রথম দিনের ট্রেন সফরের অভিজ্ঞতা, দেখে নিন দারুণ ছবি
নতুন বছরের প্রথম দিনেই যাত্রী নিয়ে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনের দিকে ছুটল বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। কেমন ছিল সেই যাত্রা। সেই সব ছবি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার রাকেশ দত্তের হাত ধরে উঠে এল সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায়। দেখুন সেই ছবি
বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। স্বপ্নের যাত্রার প্রথম দিনে কেমন ছিল অভিজ্ঞতা। সেই সব ছবি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার রাকেশ দত্তের হাত ধরে উঠে এল সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায়। নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করলেন ট্রেনের ছবি থেকে খাবারের বিস্তারিত তথ্য।
ট্রেনের কোচের ছবি থেকে খাবারের ছবি, সবই পাওয়া গেল সোশ্যাল মিডিয়ায়। হাওড়া স্টেশন থেকে ভোর ৫টা ৫৫ মিনিটে নিউ জলপাইগুড়ির উদ্দেশে রওনা দেয় এই সেমি-হাইস্পিড ট্রেন। সময় নেয় মাত্র সাড়ে ৭ ঘণ্টা। মাঝে বোলপুর, মালদা ও বিহারের বরসোই স্টেশনে থামে ট্রেনটি।
হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত বুধবার ছাড়া ট্রেনটি চলবে সপ্তাহে ৬ দিন। টিকিটের চাহিদা তুঙ্গে। ভোরে বাড়ি থেকে বেরোলে বিকেলেই পৌঁছে যাওয়া যাবে শৈল শহর দার্জিলিঙে।
জানা গিয়েছিল ট্রেনের মধ্যেই থাকছে খাবার ও জলের ব্যবস্থা। আপ ট্রেনে প্রাতরাশ ও দুপুরের খাওয়ার দেওয়া হবে যাত্রীদের। সঙ্গে থাকবে চা ও কফি। ডাউন ট্রেনে সন্ধ্যার জল খাবার, চা, কফির পাশাপাশি থাকবে রাতের খাবারের ব্যবস্থাও।
৩০ ডিসেম্বর বাংলার বুকে উদ্বোধন হল প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের 'বন্দে ভারত' এক্সপ্রেসের। পাহাড়ের সঙ্গে সমতলকে মাত্র সাড়ে সাত ঘন্টার মধ্যে জুড়বে এই ট্রেন। শুক্রবারই হাওড়া থেকে শুরু হল বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের প্রথম যাত্রা। বেলা ১১ টা ৪০ নাগাদ আমেদাবাদ থেকে ভার্চুয়ালি এই ট্রেনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
ট্রেনটির উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। উদ্বোধনী সফর শেষ করে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে শনিবার সকালে হাওড়ায় ফিরেছে সেমি হাইস্পিড ট্রেনটি। নতুন বছরের প্রথম দিনে হাওড়া থেকে যাত্রী পরিষেবা শুরু বাংলার প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের।
হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ির দূরত্ব রেলপথে ৫৫৬ কিলোমিটার। বন্দে ভারত এই এক্সপ্রেস এই দূরত্ব অতিক্রম করবে মাত্র সাড়ে সাত ঘন্টায়। উল্লেখ্য হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি যাওয়ার সবচেয়ে দ্রুততম ট্রেন শতাব্দী এক্সপ্রেসেরও সময় লাগে ৮ ঘন্টা ২০ মিনিট।