Manipur violence: মনিপুর ইস্যুতে সায়নী ঘোষের নেতৃত্বে পথে নামবে তৃণমূল, রাজ্যজুড়ে কর্মসূচি ঘোষণা ঘাসফুল শিবিরের

Published : Jul 26, 2023, 08:37 PM IST
What is the wealth of Sayani Ghosh is she rich or belongs average middle class take a look bsm

সংক্ষিপ্ত

রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকেই শুরু হবে প্রতিবাদ কর্মসূচি।

মণিপুরের ঘটনার প্রতিবাদে সায়নী ঘোষের নেতৃত্বে এবার প্রতিবাদ কর্মসূচি যুব তৃণমূলের। কলকাতায় টানা কর্মসূচি ঘোষণা করলেন তৃণমূলের সভানেত্রী সায়নী ঘোষ। বুধবার তৃণমূলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে মণিপুরের ঘটনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদে পথে নামতে চলেছে ঘাস্ফুল শিবির। আগামী ২৭, ২৮ এবং ৩০ জুলাই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকেই শুরু হবে প্রতিবাদ কর্মসূচি।

আগামী ২৭ এবং ২৮ জুলাই প্রতিটি জেলায় ব্লক ধরে ধরে জেলা যুব তৃণমূলের তরফে আয়োজিত হবে প্রতিবাদ মিছিল। ৩০ জুলাই কলকাতায় একটি প্রতিবাদ মিছিল বেরোবে। এই মিছিলে নেতৃত্ব দেবেন তৃণমূলের সভানেত্রী সায়নী ঘোষ। এইদিন মোমবাতি মিছিলে সামিল হবেন যুব তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। মিছিলের পরে আয়োজিত হবে প্রতিবাদ সভাও। তৃণমূলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে বিজেপি শাসিত মণিপুরে তিন মাস ধরে যে হিংসার ঘটনা ঘটছে তার প্রতিবাদেই মিছিল করবেন তাঁরা। উত্তর-পূর্বের ওই রাজ্যটিতে মহিলাদের উপর নিয়মিত অত্যাচার, বিজেপি সরকারের ব্যর্থতা ও প্রধানমন্ত্রীর নীরবতাকেও কাঠগড়ায় তোলা হবে।

প্রসঙ্গত, বুধবারও অশান্তির আগুন মণিপুরে। এবার আগুন লাগানো হল ভারত এবং মায়ানমারের সীমান্তে মোরে এলাকায়। বুধবার এই ঘটনা ঘিরে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয় এলাকায়। জানা যাচ্ছে বুধবার এলোপাথাড়ি গুই চালানো হয় ভারত এবং মায়ানমারের সীমান্তে মোর এলাকায়। ঘটনায় মারা গিয়েছেন একজন মহিলা কনস্টেবল। এদিন সকালেই আন্তর্জাতিক ওই সীমানার এলাকায় সশস্ত্র দুষ্কৃতী এবং বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে গুলির লড়াই শুরু হয় নিরাপত্তারক্ষীদের। শুধু তাই কমান্ডো এবং আধা-সেনার সঙ্গেও গুলির লড়াই শুরু হয়। সকাল সাড়ে ন'টা নাগাদ ওই হামলা হয়। ঘটনায় নিহত এক।

এর পাশাপাশি মোরে এলাকায় অনেকগুলি বাড়িতেই আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। আগুন লাগানো হয় বন বিভাগের অফিসেও। এছাড়া এদিন হিংসার খবর এসেছে কাংপোকপি এলাকায়ও। এদিন আগুন লাগানো হয় নিরাপত্তারক্ষীদের দুটি বাসেও। প্রসঙ্গত, ৩ মে সহিংসতার ঘটনা শুরু হওয়ার আগে, সেরু রাজ্যের রাজধানী ইম্ফল থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে একটি মনোরম গ্রাম ছিল। বর্তমানে সেই জায়গায় এখন এখন শুধু পোড়া বাড়ি এবং দেয়ালে বুলেটের গর্ত বাকি আছে। উপত্যকা-সংখ্যাগরিষ্ঠ মেইটিস এবং পার্বত্য-সংখ্যাগরিষ্ঠ কুকি উপজাতির মধ্যে তফসিলি উপজাতি (এসটি) মর্যাদার দাবিতে মেইটিসদের মধ্যে সংঘর্ষের সময় এটি সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ গ্রামগুলির মধ্যে এটি একটি ছিল।

PREV
click me!

Recommended Stories

'ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র বানাবোই, এটা বাবরের দেশ নয়', কলকাতায় এসে হুঙ্কার ধীরেন্দ্র শাস্ত্রী
Gita Path : 'মুখ্যমন্ত্রী না এসে প্রমাণ করলেন প্রকৃত হিন্দু নন' তোপ শুভেন্দু অধিকারীর