আরজি করের নির্যাতিতার বাড়িতে দুই দফায় সিবিআই, তল্লাশি চলল ঘণ্টার পর ঘণ্টা

আরজি করের নিহত নির্যাতিতার বাড়িতে সোমবার দুই দফায় তল্লাশি চালায় সিবিআই। প্রথমে দুই মহিলা আধিকারিক এবং পরে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা বাড়িতে যান। সিবিআই সূত্রে জানা গেছে, নিহতার বাবা-মায়ের সঙ্গে প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে কথা বলেছেন তদন্তকারীরা।

Saborni Mitra | Published : Aug 19, 2024 5:42 PM IST / Updated: Aug 20 2024, 09:31 AM IST

110
নিহতের বাড়িতে সিবিআই

আরজি করের নিহত নির্যাতিতার বাড়িতে সোমবার দুই দফায় সিবিআই। প্রথম দুই মহিলা আধিকারিক যায় । তারপর যায় ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা।

210
দুই মহিলা অধিকারিক

আরজি করের নিহত নির্যাতিতার বাড়িতে সোমবার গিয়েছিল সিবিআই-এর দুই মহিলা অধিকারিক। বেলা ১টা ১৫ মিনিটে যায়।

310
৩ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ

সিবিআই সূত্রের খবর প্রায় ৩ ঘণ্টা নিহতের বাড়িতে ছিল সিবিআই আধিকারিকরা। নিহতের বাবা ও মায়ের সঙ্গে তিন ঘণ্টা কথা বলেন মহিলা অফিসাররা।

410
ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ

এরই মধ্যে আরজি করের নিহত নির্যাতিতার বাড়িতে যায় ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞের একটি দল। তিন তদন্তকারীর সঙ্গে ছিল ল্যাপটপ, স্ক্যানার, প্রিন্টার।

510
বাড়ির বাইরে কেন্দ্রীয় বাহিনী

সিবিআই অধিকারিকরা যে সময় বাড়িতে ছিলেন সেই সময় বাইরে বাইরে মোতায়েন ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী।

610
বাবা মায়ের বয়ান রেকর্ড

সিবিআই সূত্রের খবর এদিন আবারও নির্যাতিতার বাবা ও মায়ের বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে। নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যরা মনে করেন তরুণীকে অন্যত্র খুন করে দেহ আনা হয়েছে সেমিনার হলে- সেই বিষয়েও কথাবার্তা বলেন।

710
দিল্লি থেকে আধিকারিক

কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দলে এদিন যোগ দিলেন সীমা পাহুজা। তিনি এর আগে উত্তরপ্রদেশের হাথরাস ধর্ষণকাণ্ডের তদন্ত করেছিলেন। হাথরাস ধর্ষণকাণ্ড নিয়েও গোটা দেশ উত্তাল হয়েছিল।

810
সীমার সাফল্য

বিআই আধিকারিক। হরিয়ানার বাসিন্দা। উত্তর প্রদেশের হাড়হিম করা হাথরস ধর্ষণকাণ্ডের তদন্ত করেছিলেন সীমা পাহুজা। সেই সময়ের তথ্য অনুযায়ী , ২০২০ সালে তিনি ছিলেন ডিএসপি ব়্যাঙ্কের অধিকারিক। তবে দীর্ঘ দিন ধরেই এজাতীয় রহস্যের সমাধান করার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। ২০১৭ সালে সীমা সিমলার কোথাকোয়া গণধর্ষণ ও হত্যার তদন্ত করেছিলেন। ২০১৪ সালে তিনি তাঁর কাজের জন্য পুলিশ মেডেল পেয়েছিল।

910
রহস্যময় লাল ডায়েরি

সম্ভবত এদিন নির্যাতিতার বাজেয়াপ্ত হওয়া ডায়েরি নিয়ে বাড়িতে যায় সিবিআই। যার পাতা ছেঁড়া নিয়ে নিয়ে অভিযোগ করেছিলেন পরিবারের সদস্যরা। নির্যাতিতার বাবা রবিবার মেয়ের ডায়েরির পাতা উধাও হয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছিলেন। তিনি অবশ্য জানিয়েছেন, সেই পাতাগুলির ছবি তাঁর কাছে তোলা রয়েছে। সিবিআই চাইলে প্রমাণ হিসেবে তিনি তা দিতে পারেন।

1010
বৃহস্পতিবারের তল্লাশি

সূত্রের খবর বৃহস্পতিবার সিবিআই-এর পাঁচ সদস্যের একটি দল আরজি করের নির্যাতিতার বাড়িতে গিয়েছিল। তারা সোদপুরের বাড়িতে নির্যাতিতার বই, খাতাপত্র ঘেঁটে দেখে। কিন্তু এদিন কেন গিয়েছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। এদিন আবারও সিবিআই যায় নিহতের বাড়িতে। 

Share this Photo Gallery
click me!

Latest Videos

Recommended Photos