২০১৬ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের সূচনা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিগত প্রায় ৮ বছরে এই স্কিমের জনপ্রিয়তা ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু এবার চালু হল কড়া নিয়ম। হাসপাতালে গিয়ে বিপদে পড়ার আগে জেনে নিন নিয়ম সম্পর্কে।
রাজ্য সরকারের (Government of West Bengal) স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের মাধ্যমে বহু মানুষ উপকৃত হয়েছেন।
২০১৬ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের সূচনা করেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিগত প্রায় ৮ বছরে এই স্কিমের জনপ্রিয়তা ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু এবার চালু হল কড়া নিয়ম।
হাসপাতালে গিয়ে বিপদে পড়ার আগে জেনে নিন নিয়ম সম্পর্কে। এবার এই নিয়েই বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হল।
স্বাস্থ্যসাথী (Swasthya Sathi Scheme) মূলত একটি বিমা। পশ্চিমবঙ্গের মানুষের চিকিৎসার সুবিধার কথা ভেবে এই প্রকল্প শুরু করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
রাজ্য সরকারের এই স্কিমের সুবিধা পাওয়ার জন্য দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে গিয়ে আবেদন করা যায়। কিংবা অনলাইনেও অ্যাপ্লাই করা যায়।
পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জন্য একাধিক জনকল্যাণমূলক প্রকল্প চালু করেছে রাজ্য সরকার। তার মধ্যে অন্যতম হল স্বাস্থ্যসাথী (Swasthya Sathi Scheme)।
এর মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন বাংলার বহু মানুষ। এবার এই স্কিম নিয়েই কড়াকড়ির পথে হাঁটছে নবান্ন! সম্প্রতি জানা গিয়েছে এমনটাই।
স্বাস্থ্যসাথীর আওতায় রাজ্য কী কী চিকিৎসা সুবিধা প্রদান করে? বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে কী কী চিকিৎসা সুবিধা মেলে?
এবার হাসপাতালে স্বাস্থ্যসাথীর সুবিধা সম্পর্কে লিখে, সেগুলি ডিসপ্লে করার বন্দোবস্ত করতে হবে। রোগী এবং তাঁদের পরিবার পরিজনদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে খবর।
একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসা রোগীদের পরিবার পরিজনের যাতে চোখে পড়ে, এমন জায়গায় ডিসপ্লে করে এই বোর্ড লাগাতে হবে।
নবান্নের (Nabanna) তরফ থেকে এবার স্বাস্থ্য দফতরকে এমনই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।