মহার্ঘ ভাতা বা ডিএ- রাজ্য সরকারি কর্মীদের সমস্যার সুরাহা এখনও হয়নি। সুপ্রিম কোর্টে ঝুলে রয়েছে মামলা। চলতি বছর এই মামলার শুনানি হবে না। কিন্তু রাজ্য সরকারি কর্মীদের উৎকণ্ঠা এখনও বাড়ছে ডিএ নিয়ে।
চলতি বছর আর সুরাহা হওয়ার আশা নেই রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ বা মহার্ঘ ভাতা মামলা। সুপ্রিম কোর্টে এখনও ঝুলে রয়েছে ডিএ মামলা।
210
সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলা
সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলার শেষ শুনানি হয়েছিল গত ১৫ জুলাই। তারপর যুমানা দিয়ে বয়ে গেছে যাচ্ছে অনেক জল। ডিএ মামলার সঙ্গে অন্যান্য ভাতার বিষয়ও যুক্ত হয়েছে।
310
রাজ্য সরকারি কর্মীরাও যুক্ত
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে রাজ্যের সরকারি কর্মীদের ডিএ মামলার যুক্ত হয়েছে রাজ্যের সরকারি কর্মীরাও।
410
আগামী শুনানি
সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলার শুননি হবে নতুন বছরই। ডিএ মামলার শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে আগামী বছর ৭ জানুয়ারি।
510
সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চে
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ঋষিকেশ রায় এবং বিচারপতি এস ভাট্টির বেঞ্চে এই বেঞ্চে উঠবে এই মামলা। পঞ্চম বেতন কমিশনের আওতায় পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ মামলার শুনানি হবে।
610
সুপ্রিম কোর্টের নতুন সার্কুলার
শনিবার সুপ্রিম কোর্টের তরফে একটি নয়া সার্কুলার প্রকাশ করা হয়েছে। সেটা কি বাংলার সরকারি কর্মচারীদের উপর কোনো প্রভাব ফেলতে পারে? তাই নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা।
710
রাজ্যের সরকারি কর্মীদের মত
রাজ্য সরকারি কর্মচারী সংগঠনের নেতা কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের সাধারণ সম্পাদক মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, 'মঙ্গলবার, বুধবার এবং বৃহস্পতিবার কোনও রেগুলার ম্যাটার থাকবে না। শুধুমাত্র আফটার নোটিশ ম্যাটার থাকবে। মিসলেনিয়ার কেস বা রেগুলার কেস যদি স্পেশাল বেঞ্চে থাকে বা পার্ট হার্ড হয়, তাহলে দ্বিতীয় ভাগে শুনানি হবে।'
810
রাজ্যের সরকারি কর্মীদের মত
'সুপ্রিম কোর্টে যে ডিএ মামলা চলছে, তা আফটার নোটিশ ম্যাটার। পরের শুনানি মঙ্গলবার হওয়ায় পার্ট হার্ড ম্যাটার এবং স্পেশাল বেঞ্চ দ্বিতীয়ার্ধেই হবে। রেগুলার ম্যাটার নেই । তাই ডিএ মামলার শুনানি ট্রান্সফার পিটিশন এবং বেল ম্যাটারের পরেই হবে অথবা টপ অফ দ্য লিস্টে থাকছে।'
910
২০২২ থেকে চলছে
২০২২ সাল থেকেই সুপ্রিম কোর্টে চলছে ডিএ মামলার শুনানি। চলতি বছর মাত্র দুই দিন এই মামলার শুনানি হয়েছে।
1010
হাইকোর্টে জয় পেয়েও সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা
হাইকোর্টে ডিএ মামলাকারীরা জয় পেয়েছিল। গত ২০২২ সালের ২০ মে হাই কোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল যে তিন মাসের মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে। এরপরই রাজ্য সরকার স্পেশাল লিভ পিটিশন দায়ের করে সুপ্রিম কোর্টে। সেখানেই বড় ধাক্কা ডিএ মামলায়।