বঙ্গ রাজনীতিতে যে কংগ্রেস ও বাম সংঘাত একটা সময় বিরাজমান ছিল। তার এক উজ্জ্বল মুখ ছিলেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়। বাংলায় সে সময় কংগ্রেসের রাজ। প্রবল বিরোধী দল হিসাবে সামনে চলে এসেছে বামপন্থীরা। এর সঙ্গে নকশাল আন্দোলন। তখন এই বাম এবং নকশালদের বিরুদ্ধে বাংলার বুকে রাজনৈতিকভাবে যে দুজন বিরোধিতায় উজ্জ্বল ছিলেন তাঁরা হলেন প্রিয়রঞ্জন দাসমুন্সি ও সুব্রত মুখোপাধ্যায়। রাজনীতির আঙিনা থেকে সংস্কৃত জগত- সবখানেই প্রবল জনপ্রিয় ছিলেন বাংলার প্রয়াত পঞ্চায়েত মন্ত্রী। কংগ্রেস অন্তপ্রাণ এহেন সুব্রত একদিন দল ছেড়েছিলেন। যোগ দিয়েছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসে। 
 

কার্ডিওলজির আইসিসিউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন পঞ্চায়েতমন্ত্রী। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ বাংলার রাজনৈতিক মহল।  

সুব্রত মুখোপাধ্য়ায়ের মৃত্যুর খবর শোনার পরই বাড়ির কালী পুজো ছেড়ে হাসপাতালে চলে আসেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা জানিয়েছেন এদিন রাতে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের দেহ থাকবে পিস ওয়ার্ল্ডে।

কার্ডিওলজির আইসিসিউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন পঞ্চায়েতমন্ত্রী। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর প্রয়াণে শোকাহত বিরোধী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা। 

পঞ্চায়েতমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তড়িঘড়ি তাঁকে এসএসকেএমে দেখতে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বর্ষীয়ান এই নেতার মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছেন তিনি। 
 

সমগ্র কলকাতা শহরের দর্শনার্থীদের ভীড় একসাথে গিয়ে পড়ছিল শ্রীভূমির বুর্জ খলিফার আদলে দুর্গা মন্ডপে।কিন্তু জলপাইগুড়ি নবারুন সংঘের এই মন্ডপ কম উঁচু হচ্ছেনা। ক্লাব কর্তৃপক্ষ জানান, ১০৪ ফুট উচ্চতা করা হয়েছে।

 হোয়াইট হাউসেও দীপাবলি উদযাবন হয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উদ্যোগে। তিনি বলেছেন দীপাবলি এমনই একটি উৎসব যেটি মনে করিয়ে দেয় এই দিনটি অন্ধকার থেকে আলোয় ফেরার দিন। 

বাড়ি বাড়ি গিয়ে এবার জিকা ভাইরাস পরীক্ষা এবং নমুনা সংগ্রহের উদ্যোগ শুরু হয়েছে সেখানে। প্রশাসনের আশঙ্কা, তড়িঘড়ি ব্যবস্থা না নেওয়া হলে কানপুর জিকা ভাইরাসের ‘হটস্পট’ হয়ে উঠতে পারে।

ভিডিও বার্তায় তিনি শুরুই করেছেন নমস্তে বলে। তারপরই তিনি বলেছেন এই বছর আলোর উৎসব উদযাপনকারী সকলকে তিনি শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন।

বুধবার টি২০ বিশ্বকাপ ২০২১-এ  (T20 World Cup 2021) ভারত-আফগানিস্তান (India vs Afghanistan) ম্যাচে, ভারতীয় দলের খেলোয়াড় হার্দিক পান্ডিয়া (Hardik Pandya) আরও একবার দেখিয়ে দিয়েছেন কেন তাঁকে এমএস ধোনির (MS Dhoni) পর বিশ্বের অন্যতম সেরা ফিনিশার বলা হয়। বেশ কিছুদিন ধরে খারাপ ফর্মে থাকা হার্দিক এই ম্যাচে একটি দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন, যার জোরে ভারত ২১০ রানে পৌঁছেছিল। জয়ের পর সর্বত্রই তাঁর প্রশংসা হচ্ছে। সবাই বলছে, পান্ডিয়া ফর্মে ফিরে এসেছেন। তাঁর দেড় বছরের ছেলে অগস্ত্যও বাবার খেলায় দারুণ খুশি। স্ত্রী নাতাশা এবং ছেলে অগস্ত্য এই ম্যাচে অবশ্য স্টেডিয়ামে যায়নি, হোটেলের ঘরে টিভিতেই খেলা দেখেছে। যার ভিডিও নাতাশা তাঁর ইন্সটা স্টোরিতে শেয়ার করেছেন। দেখুন ছোট পান্ডিয়া কীভাবে সিনিয়র পান্ডিয়াকে সমর্থন করল -