২০২০ সালে কোভিড পরিস্থিতি মোকাবিলায় এই তহবিল তৈরি করা হয়। প্রাথমিকভাবে দেশের যে কোনও আপতকালীন পরিস্থিতি, যেমন, মহামারী, দুর্ভিক্ষ, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ইত্যাদির মোকাবিলার জন্যই পিএম কেয়ার ফান্ড তৈরি করা হয়।
১৯৮০ সালে প্রথম কমেডির দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন রাজু। টি টাইম মনোরঞ্জন’-এর হাত ধরে টেলিভিশনে যাত্রা শুরু রাজুর। তারপর হাতেখড়ি হয়েছে অভিনয়ও। ২০০৫ সালে গ্রেট ইন্ডিয়ান লাফটার চ্যালেঞ্জে অংশ নেন তিনি। এই শো থেকেই জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছন তিনি। মেলে জাতীয় স্তরের স্বীকৃতিও।
১৯৬৩ সালে কানপুরের একটি মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম রাজুর। মুখে সোনার চামচ নিয়ে জন্ম হয়নি রাজুর, প্রতি পদে সাফল্যের ছোঁয়া পেতে পেরোতে হয়েছে দুর্গম পথ। রাজুর বাবা রমেশ চন্দ্র শ্রীবাস্তব ওরফে বলাই কাকা ছিলেন একজন কবি। অটো চলিয়ে কোনও মতে দিন গুজরান হত তাঁদের।
পার্থর স্ত্রী বাবলি চট্টোপাধ্যায়ের প্রয়াণের পর অর্পিতার নামে হস্তান্তরিত করা হয়েছিল বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার। অর্পিতার বয়ান অনুযায়ী, পার্থ- ঘনিষ্ঠ এ হিসাবরক্ষক তাঁকে বলেছিলেন পার্থর মেয়ে বিদেশ থেকে ফেরা পর্যন্ত অর্পিতার নামে হস্তান্তরিত করা হচ্ছে শেয়ার।
নো অবজেকশন লেটারে পর্থ নিজেকে অর্পিতার ‘ঘনিষ্ঠ পারিবারিক বন্ধু’ হিসেবে উল্লেখ করেন এবং অর্পিতা সন্তান দত্তক নিলে তাঁর কোনও আপত্তি নেই বলেও জানিয়েছেন ওই চিঠিতে।
এসএসসি (স্কুল সার্ভিস কমিশন) দুর্নীতি মামলায় পার্থ-অর্পিতার বিরুদ্ধে ৫৮ দিনের মাথায় চার্জ শিট পেশ করতে চলেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। সোমবারই ইডির বিশেষ আদালতে পেশ করা হতে পারে চার্জশিট পেশ করা হবে। ইডি সূত্রে জানা যাচ্ছে চার্জশিটে নাম থাকছে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও তার ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায় সহ আরও কয়েকজনের।
বাংলার বনেদি বাড়ির পুজোর মধ্যে অন্যতম এই পুজো। ১০৪-এর ঐতিহ্যময় এই পুজোয় দেখা মেলে যাবতীয় সাবেকি রীতির। শুধু তাই নয় এখানে দেবীর রূপও অভিনব। দশভূজা, শক্তিরূপেন নয়, হাওড়া মাকড়দহ শ্রীমানী বাড়িতে দেবী পূজিত হন হরগৌরী রূপে।
চিতাদের পাহাড়ায় বহাল হাতিদের মধ্যে লক্ষ্মী ও সিদ্ধনাথ বয়স ৩০। বেজায় রকচটা স্বভাবের সিদ্ধানাথের আক্রমণে মৃত্যু হয়েছিল দু'জন মাহুতের। অপর দিকে একেবারে উলটো স্বভাবের বছর ২৫-এর লক্ষ্মী। তবে কাজের দক্ষতায় এদের জুড়ি মেলা ভার।
মঙ্গলবার দুপুরে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আদালতে তোলা হয় এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যানকে। এদিনই সুবীরেশকে হেফাজতে চেয়ে আবেদন জানায় সিবিআই। তাঁদের যুক্তি, তদন্তকে বিপথে চালিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে যখন সেই সময় বেশ অনেক দিনই এসএসসির চেয়ারম্যান ছিলেন সুবীরেশ ভট্টাচার্য।
বাংলায় আরএসএস-এর ভিত্তি স্থাপনের স্তম্ভও স্বরূপ ছিলেন কেশব রাও দীক্ষিত। পশ্চিমবঙ্গে আরএসএস-এর কাজ শুরুর একেবারে প্রথমদিকের সৈনিক ছিলেন তিনি। সদ্য মহারাষ্ট্র থেকে বাংলায় এসে পশ্চিমবঙ্গে আরএসএস-এর ধারণা স্থাপনের কাজে ব্রতী হয়েছিলেন তিনি। আজীবন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের হয়ে কাজ করে গিয়েছেন কেশব রাও। মঙ্গলবার সকালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন তিনি।