দক্ষিণ কলকাতার অন্যতম বড় পুজোগুলির মধ্যে একটি হল ভবানীপুর ৭৫ পল্লী ক্লাবের পুজো। প্রত্যেক বছর পুজোর থিমে অভিনবত্বের জন্য বিখ্যাত এই পুজো। এই বছর সেই রীতির অন্যথা হল না। ভবানীপুর ৭৫ পল্লীর পুজোর থিমে এবার উঠে এল বাংলার ঐতিহ্যময় পটশিল্প।
শিল্পী কৃষানু পালের ভাবনায় উঠে এসেছে সমাজসেবী সঙ্গের ৭৬ বছরের ইতিহাস। শুধু মণ্ডপ সজ্জায় নতুনত্বের ছোঁয়াই নয়, নয়ের দশকের নস্টালজিয়া ফিরিয়ে আনতে এবার সারদীয়ায় সমাজসেবী সঙ্ঘের পক্ষ থেকে থাকছে, পুজোর গানও।
কল্যাণীর বি ব্লকের বাসিন্দা বিশ্বনাথ মণ্ডল। একটি বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত ছিলেন বিশ্বনাথ বাবু। বেশ কয়েক বছর আগেই অবসর নিয়েছেন তিনি। পরিবারে সদস্য বলতে স্ত্রী মঞ্জু মণ্ডল এবং ছেলে শুভদীপ মণ্ডল। স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে শুভদীপ কোনও কাজ করতেন না। পরিবারে একমাত্র রোজগেরে ছিলেন বিশ্বনাথ বাবু।
সম্প্রতি ভাইরাল একটি ভিডিও-এ চারজন সাধুকে শারীরিক নিগ্রহের দৃশ্য দেখা যায়। ছেলেধরা সন্দেহেই ওই চার জনকে মারধর করা হয় বলে জানা যাচ্ছে। ভিডিও-এ দেখা যাচ্ছে, একটি মুদি দোকানের বাইরে চারজন সাধুকে বেধড়ক মারধর করছে স্থানীয়রা।
পয়গম্বর বিতর্কের অশান্তির পর বুলডোজার চলেছিল উত্তর প্রদেশের কানপুর, সাহারানপুর, প্রয়াগরাজে। অশান্তি ছড়ানোর অভিযোগে বেশ কিছু মানুষের বাড়ি ঘরের উপর দিয়ে বুলডোজার চালিয়ে দেওয়া হয়েছিল যোগী রাজ্যে।
বিজেপির নবান্ন অভিযান কর্মসূচিতে গলকাল কলেজ থেকে হাওড়ার দিকে আসে একটি মিছিল। হাওড়া ব্রিজের কাছে এসে সেই মিছিল রীতিমত রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পুলিশের সঙ্গে খন্ড যুদ্ধ বাঁধে বিজেপি কর্মী সমর্থকদের। এলোপাথারি ঢিল ছোড়ায় জখম হন একাধিক পুলিশ কর্মী।
হাওড়া-বর্ধমান মেন শাখায় রসুলপুর ও শক্তিগড়ের মধ্যে তৃতীয় লাইন চালু করার কাজ শুরু হওয়ার কারণেই আজ অর্থাৎ বুধবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত বন্ধ থাকবে একাধিক এক্সপ্রেস ট্রেন। এই লাইন চালু করার অন্তিম পর্যায়ের কাজ শুরু হচ্ছে আজ থেকে।
মঙ্গলবার দুপুরে নেটমাধ্যমে ভাইরাল একটি ভিডিয়োয় এমনই দৃশ্য দেখা যায়। ঘটনা ঘিরে শোরগোল পড়ে যায় বিভিন্ন মহলে। পুলিশের অভিযোগ আক্রমণকারীরা বিজেপির কর্মী-সমর্থক।
ঢাকে কাঠি পড়তে আর মাত্র কদিন বাকি, এর মধ্যেই মুক্তি পাচ্ছে শিল্পী অনুপম রায়ের বিশেষ পুজোর গানের অ্যালবাম ‘গা ছুঁয়ে বলছি’। এই গানে এক অন্য ধারার প্রেমের ছোঁয়ার পাশাপাশি থাকছে লাতিন মিউজিকের মিশেল।
মঙ্গলবার বিজেপির নবান্ন অভিযানের আগেই পুলিশের হাতে আটক হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। একই সঙ্গে আটক করা হয় সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় এবং বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি রাহুল সিনহাকেও। এই ঘটনার পরই সাংবাদিক বৈঠকে শুভেন্দুকে নিশানা করে কুণাল ঘোষ বলেন, "অভিযান শুরুর আগেই গাড়িতে উঠে গেল?