সংক্ষিপ্ত

  • লকডাউনের মাঝে এবার বন্ধ হতে বসেছে চার ধারাবাহিক
  • চ্যানেলের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হল কলাকূশলীদের
  • এই সিদ্ধান্তের জেরে আর্থিক সঙ্কটের মুখে টেলি-স্টারেরা
  • পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তার ভাঁজ শংকর চক্রবর্তীর কপালে 

করোনা ভারতে ঢোকার পর সবার আগে প্রভাব ফেলেছিল বিনোদন জগতের ওপর। প্রথম ধাপেই প্রেক্ষাগৃহ বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তারপরই বন্ধ হয়ে গিয়েছিল শ্যুটিং। এমন পরিস্থিতিতে অনিশ্চয়তা নেমে এসেছিল বনিদোন জগদতের ওপর। একটি শ্যুটিং-এর সঙ্গে জড়িয়ে থাকে শতাধিক মানুষের রোজগার। মেকআপ আর্টিস্ট থেকে শুরু করে ক্যামেরার পোছনে থাকা প্রতিটা মানুষ। 

আরও পড়ুনঃ বাড়িতেই পার্লার, হেয়ার স্টাইলিস্ট রণবীর, আলিয়ার নয়া লুকের নেপথ্যে মিস্টার কাপুর

লকডাউনের চতুর্থপর্বের আগেই সবুজ সংকেত মিলেছিল পোস্ট প্রোডাকশনের। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। ইতিমধ্যেই এক জনপ্রিয় বেসরকারী চ্যালেনের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হল বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে চার ধারাবাহিক। নাম, ‘নিশির ডাক’, ‘কনক কাঁকন’, ‘মঙ্গলচণ্ডী’ এবং ‘চিরদিনই আমি যে তোমার’। ধারাবাহিকের শ্যুটিং মজুত করে রাখা হয় একসপ্তাহের মত। লকডাউনে শ্যুটিং বন্ধ হলে একসপ্তাহ পর থেকে শুরু হয়ে যায় পুরোনো ধারাবাহিকের সম্প্রচার। 

আরও পড়ুনঃ লকডাউনে জন্মদিনের এক অন্য সেলিব্রেশন, কৌশানির উদ্যোগে মুগ্ধ এলাকাবাসী

নতুন পর্ব নেই, তাই ঘরে বসেই দিন কাটতে থাকে টেলি-স্টার সহ টেকনিশিয়ানদের। এরই মাঝে চার ধারাবাহিকের সঙ্গে যুক্ত সকলের কাছে পৌঁচ্ছে গেল ফৌন, জানিয়ে দেওয়া হল, ‘নিশির ডাক’, ‘কনক কাঁকন’, ‘মঙ্গলচণ্ডী’ এবং ‘চিরদিনই আমি যে তোমার’-এর শ্যুটিং আর হবে না। লকডাউনের আগে টিআরপি-র দৌরে ভালো ফল না করতে পারায় এমন সিদ্ধান্ত বলে জল্পনা তুঙ্গে। তবে এই খবর উঠে আসার পরই টেলি-দুনিয়ার আর্থিক সংকটের ছবিটা স্পষ্ট হয়ে যায়। ইতিমধ্যেই আর্থিক সমস্যার কথা জানিয়ে একাধিক তারকা আর্টিস্ট ফোরামে আবেদন করেছিলেন সাহায্যের। এবার বন্ধের মুখে কাজ, স্বাভাবিক ভাবেই পারিশ্রমিকে এবার ঘাটতি দেখা দেবে। পরিস্থিতির বিষয় জেনে চিন্তিত আর্টিস্ট ফোরামের কার্যকরী সভাপতি শংকর চক্রবর্তী। 

করোনা মোকাবিলায় রক্ষা করুন নিজেকে, মেনে চলুন 'হু' এর পরামর্শ

সাবধান, করোনা আতঙ্কের মধ্যে এই কাজ করলেই হতে পারে জেল

কী করে করোনার হাত থেকে রক্ষা করবেন আপনার বাড়ির বয়স্ক সদস্যদের, রইল তারই টিপস

শরীরে কীভাবে থাবা বসায় করোনা, জানালেন বিশেষজ্ঞরা