সংক্ষিপ্ত
- অজয় নগর ভার্সেস আমির সিদ্দিকি থেকে টিকটক ভার্সেস ইউটিউব
- এরপরই আসে ফৈজল সিদ্দিকির অ্যাসিড হামলার প্রচার করা টিকটক ভিডিও
- সব মিলিয়ে জল্পনা তুঙ্গে
- প্লেস্টোরে টিকটক অ্যাপকে ওয়ান স্টার রেটিং দিয়ে ব্যানের চেষ্টা শুরু হয়ে গিয়েছে
ইউটিউবার এবং তাদের সমর্থনে যে সকল মানুষরা রয়েছে তাদের কড়া পদক্ষেপে বিপাকে টিকটক অ্যাপ। প্লেস্টোরে রেটিং নেমে এসেছে মাত্র এক-এ। একের পর এক খারাপ রিভিউতে ভরে গিয়েছে প্লেস্টোর। টিকটকের বিরুদ্ধে পিটিশনও সই করানো হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। প্লেস্টোরে গিয়ে কীভাবে টিকটককে রিপোর্ট করা যায় সেই পোস্টও ঘুরে ফিরে বেড়াচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার আনাচে কানাচে। এই পিটিশনকে গুরুত্ব দিয়ে চেষ্টা চলছে অ্যাপটি ব্যান করানোর। এরই মধ্যে টিকটক ইন্ডিয়ার সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে ক্ষোভে ফেটে পড়ছে নেটিজেনরা।
আরও পড়ুনঃমাসের পর মাস নেই পারিশ্রমিক, আত্মহত্যার চেষ্টা অভিনেত্রীর
অ্যাপটির তরফ থেকে লেখা হয়েছে, এই অ্যাপের মাধ্যমে তারা সকলকে কাছে আনার চেষ্টা করেন, প্রতিভা শোকেস করানোর প্ল্যাটফর্ম দেন, এর চেয়ে তারা কোনও সম্প্রদায়, ধর্মের, মানুষের ক্ষতি চান না। নেটিজেনের প্রশ্ন তাই যদি হয়, তাহলে এই ধরণের ভিডিও ভাইরাল হয় কীকরে। কেন আপলোড করার আগেই সতর্ক করা হয় না ইউজারদের। ফৈজল সিদ্দিকির অ্যাসিড হামলা প্রচারের ভিডিওর পাশাপাশি প্রকাশ্যে এসেছে আরও কিছু ভিডিও যেখানে জন্তুদের প্রতি হিংসা, ধর্ষণকে প্রচার করা, সাম্প্রদায়িক হিংসাকে প্রচার করার টিকটক ভিডিও পাওয়া গিয়েছে। ভিডিওগুলিকে এখনও সরিয়ে দেয়নি অ্যাপটি।
আরও পড়ুনঃ'গৃহবন্দি থাকলেই একমাত্র বাঁচতে পারব', বাড়িতেই করোনার থাবা, আশঙ্কায় মুখ খুললেন জাহ্নবী
অজয় নাগর ভার্সেস আমির সিদ্দিকি। টিকটক ভার্সেস ইউটিভব। সোশ্যাল মিডিয়া খুললেই এখন এই একই প্রসঙ্গ উঠে আসছে বার বার। ক্যারিমিনাতির অজয় নাগের এবং টিকটকার আমির সিদ্দিকির একে অপরকে রোস্ট করা নিয়ে নেটদুনিয়া এখন সরগরম। অজয়ের ভিডিওটি ইউটিউব থেকে ডিলিট হয়ে যাওয়ার পর টিকটক হেটারসরা আরও খেপে উঠেছে। এই থেকেই শুরু হয় বিতর্ক। বিতর্কের রেশ বাড়তে বাড়তেই একের পর টিকটকের বিরুদ্ধে এগিয়ে আসছে নানা ভিডিও।
আরও পড়ুনঃসাবধান, করোনা আতঙ্কের মধ্যে এই কাজ করলেই হতে পারে জেল
আরও পড়ুনঃশরীরে কীভাবে থাবা বসায় করোনা, জানালেন বিশেষজ্ঞরা
আরও পড়ুনঃকী করে করোনার হাত থেকে রক্ষা করবেন আপনার বাড়ির বয়স্ক সদস্যদের, রইল তারই টিপস