করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে গত ২৫ মার্চ থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ডাকে লকডাউনে সামিল হয়েছে গোটা দেশ। কিন্তু লকডাউনই দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষকে ঠেলে দিয়েছে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে। ইতিমধ্যেই কাজ হারিয়েছেন বহু মানুষ। যাঁদের একটা বড় অংশই অভিবাসী শ্রমিক। দুটো বেশি পয়সা আর পরিবারের স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য যাঁরা নিজের ভিটে মাটি, জন্মভূমি ছেড়ে চলেগেছেন দুর দেশে। কিন্তু আচমকাই লকডাউনের কারণে বন্ধ উপার্জন। তাও দেখতে দেখতে কেটে গেছে এক মাস। জমাপুঁজি শেষের পথে। এই অবস্থায় বাড়ি ফিরতে মরিয়া শ্রমিকরা হেঁটছেন মাইলের পর মাইল। অন্ন-জলের ঘোর অনটন। কিন্তু তাও বাড়ি ফিরতে মরিয়া শ্রমিকদের সামনে আর কোনও পথ খোলা নেই বলেই জানিয়েছেন। সোমবার থেকেই ১৫ জোড়া ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু এই সিদ্ধান্ত যদি আগে নেওয়া হত তাহলে হয়তো এত সমস্যায় পড়তে হত না অভিবাসী শ্রমিকদের। তেমনই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
পরিস্থিতি কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। গোটা বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪১ লক্ষ ছাড়িয়ে গিয়েছে। মৃতের সংখ্যা ২ লক্ষ ৮৩ হাজারের বেশি। পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্রিটেনে পয়লা জুন পর্যন্ত লকডাউনের মেয়াদ বাড়ালেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এদিকে সান ফ্রান্সিসকো থেকে ২২৫ জন ভারতীয়কে নিয়ে মুম্বই ফিরল এয়ার ইন্ডিয়ার বিশেষ বিমান। ভারতে ও বিশ্বব্যপী এই মহামারী সংক্রান্ত সর্বশেষ খবরাখবর জানতে চোখ রাখুন এখানে -
একমাস আগেই এই গবেষণা শুরুর কথা ছিল
চিনের ত্রুটিপূর্ণ কিটের জন্য তা আটকে গিয়েছিল
এবার পুনের ভাইরোলজি ইন্সস্টিটিউট তৈরি করল করোনা ধরতে এলাইসা পদ্ধতি
যে পদ্ধতিতে সনাক্ত করা হয় এইচআইভি আক্রান্তদের