করোনাভাইরাসের সঙ্গে চিনারা প্রবল যুদ্ধ করেছে। বর্তমানেও নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করেছে মহামারি প্রসঙ্গ। নতুন বছরের স্বাগত ভাষণেই করোনাভাইরাস প্রসঙ্গ শি জিংপিং-এর মুখে।
মাস্ক পরা, দূরত্ববিধি মানার উপর বিশেষ জোর দিচ্ছে সরকার। নতুন বছরের আগেই ঊর্ধ্বমূখী কোভিড গ্রাফ। এই পরিস্থিতিতে ওমিক্রণের নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭-এর নতুন করে সংক্রমণ রুখতে মরিয়া প্রশাসন।
কোভিড-১৯ আক্রান্ত আর্জেন্টিনার পর্যটক উধাও হয়ে গেলেন। সোমবারই প্রচুর মানুষের সঙ্গে তাদমহল দেখেছিলেন তিনি। তাঁর পরীক্ষার রিপোর্ট জানানোর পরই গায়েব হয়ে যান তিনি।
১৮ বছরের ঊর্ধ্ব বয়সীরা বুস্টার ডোজ হিসেবে এই ভ্যাকসিন নিতে পারবে। কোথায় কী ভাবে এই টিকা নেওয়া যাবে সেবিষয়ও দ্রুত জানানো হবে।
মঙ্গলবারই দেশের কোভিড পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে দেশ জুড়ে সমস্ত স্বাস্থ্যকেন্দ্রে 'মক ড্রিল' চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডবিয়া। দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে উপস্থিত থাকবেন তিনি।
আগ্রায় হদিশ মিলেছে এক করোনা আক্রান্তের। জানা যাচ্ছে চিন থেকে সদ্য ফিরেছিলেন তিনি। সোমবার সকালে এই খবর রীতিমত চিন্তায় ফেলেছে প্রশাসনকে।
শীতের মরশুমে ছুটির আমেজ কাটাতে হিমাচলের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে ভিড় করতে থাকেন সাধারণ মানুষ। এই পরিস্থিতি সংক্রমণের সম্ভাবনাও অনেকটাই বেড়ে যায়। সেই সব বিষয় মাথায় রেখেই এবার কড়া পদক্ষেপ নিল হিমাচল সরকার।
ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন বলেছে যে সরকারি ও বেসরকারি সেক্টরে শক্তিশালী পরিকাঠামো, চিকিত্সক ও চিকিৎসা কর্মী, সরকারের সক্রিয় নেতৃত্ব, পর্যাপ্ত ওষুধ এবং ভ্যাকসিনের প্রাপ্যতা খতিয়ে দেখতে হবে।
প্রধানমন্ত্রীকে ব্রিফ করা হয়েছিল যে ভারতে ২০২২ সালের ২২শে ডিসেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে দৈনিক গড় করোনা কেস ১৫৩। সাপ্তাহিক পজেটিভিটি ০.১৪%-এ নেমে এসেছে। তবে গত ছয় সপ্তাহ ধরে বিশ্বব্যাপী ৫.৯ লক্ষ দৈনিক গড় কেস রিপোর্ট করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশে কোভিড-১৯-এর অবস্থা পর্যালোচনা করতে একটি উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠকের সভাপতিত্ব করতে চলেছেন। কেন্দ্র ইতিমধ্যে সমস্ত রাজ্যের কাছে নমুনা পরীক্ষা এবং জিনোম সিকোয়েন্সিং দ্রুত করার জন্য আবেদন করেছে।