ভারতে নতুন করে বাড়ছে করোনাভাইরাসের প্রকোপ। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৯৯ জন।
স্বাস্থ্য দফতরের সঙ্গে যুক্ত বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেসব রাজ্যে এ ধরনের রোগী পাওয়া গেছে তাদের পুরো ইতিহাস পরীক্ষা করা হয়েছে। তার সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের শুধু তদন্তই করা হয়নি, তার পরে তাদের সম্পূর্ণ চিকিৎসা ইতিহাসও নেওয়া হয়েছে।
প্রাণঘাতী ভাইরাস থেকে মানুষকে রক্ষা করতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নতুন নির্দেশিকা জারি করেছে। এর সাথে WHO আবারও সবাইকে মাস্ক পরার এবং করোনা ভ্যাকসিনের বুস্টার ডোজ নেওয়ার আবেদন জানিয়েছে।
বিশ্বব্যাপী গবেষণায় দেখা গেছে কোভিড টিকার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ও কোভিড -১৯এর কারণে মৃত্যু- এই জাতীয় সমস্যার তীব্রতা অনেকটাই কমানো গেছে। ভ্যাক্সিনের সুবিধেগুলি প্রতিকূলতাকে ছাড়িয়ে গেছে।
দেশ জুড়ে কোভিড -১৯ কেসের বৃদ্ধির আশঙ্কার মধ্যে জারি করা আদেশে বলা হয়েছে যে এই নির্দেশিকাটি ১২ জানুয়ারী,২০২৩থে কে ৩০ দিনের জন্য রাজ্যের সমস্ত অংশে প্রযোজ্য হবে।
চিন সরকার জানিয়েছে বর্তমানে ৫৫০৩ জন কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে শ্বাসকষ্টের সমস্যা হওয়ায় মারা গেছে। ৪-১২ জানুয়ারি কোভিড-১৯এর সঙ্গে ক্যান্সার , হৃদরোগ ও অন্যান্য অসুস্থতার কারণে মৃত্যু হয়েছে ৫৪,৪৩৫ জনের।
রাজ্যে চার জনের শরীরে ওমিক্রনের নয়া উপরূপে সন্ধান। করোনাভাইরাসের সংক্রণ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই বললেন স্বাস্থ্য কর্তা।
চিনে দিনে দিনে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। আগামী দিনে আরও বাড়তে আক্রান্তের সংখ্যা। এই অবস্থায় বেজিং জানিয়ে দিয়ে তারা প্রতিদিন কোভিড তথ্য প্রকাশ করবে না।
করোনাভাইরাসের ভ্যারিয়েন্ট BF-7 সামনে আসার পরই চিকিৎসক আর গবেষকদের একাধিক বিশ্লেষণ শুরু হয়েছে। ভারতের সঙ্গে চিন-সহ একাধিক দেশে নতুন করে বাড়ছে কোভিড -১৯ সংক্রমণ। এই অবস্থায় সবথেকে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়ে ২০২৩ সালে কি নতুন করে হবে লকডাউন।
১ জানুয়ারি রবিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রকের প্রকাশিত রিপোর্টে দেখা গেল অনেকটাই কমেছে কোভিড অ্যাকটিভ কেসের সংখ্যা। বছরের শুরুতে এই খবর স্বস্তি দিয়েছে দেশবাসীকে।