কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের হিসেব অনুযায়ী তামিলনাড়ুতে ১৩, মহারাষ্ট্রে ১১। তেলঙ্গানা, পঞ্জাব, দিল্লি, গোয়া এবং গুজরাত মিলিয়ে ৩৪১ জন করোনা আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। সবমিলিয়ে দেশে এই মুহূর্তে অ্যাকটিভ করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২,৬৬৯।
মঙ্গলবারেই প্রায় ২ হাজারের গণ্ডী ছুঁয়েছে ভারতে সক্রিয় কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। আশঙ্কা আরও বাড়ছে কেরল, কর্ণাটকের মতো দক্ষিণী রাজ্যগুলিতে।
ভারতে মূলত করোনাভাইরাসের JN.1 উপ-ভেরিয়েন্টের মাধ্যমে সংক্রমিতদের সংখ্যাই বৃদ্ধি পেয়েছে।বেঙ্গালুরুর মণিপাল হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বাসবরাজ কুন্তোজি এই বিষয়ে সতর্ক করেছেন। তিনি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে সতর্ক থাকতেও পরামর্শ দিয়েছেন।
ভারতে নতুন করে বাড়ছে কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ। মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। এই সময় জেনেনিন কোন খাবার আর পানীয়গুলি করোনাভাইরাসের উপসর্গ কমাতে পারে।
কেরালা এবং কর্ণাটকের অন্যান্য রাজ্যে কোভিড -১৯ কেস বৃদ্ধির খবর পাওয়া গেছে। কর্ণাটকের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী দীনেশ গুন্ডু রাও প্রবীণ নাগরিক এবং অন্যান্য গুরুতর অসুস্থতায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছেন।
সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের মতে, ২ ডিসেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে কোভিডের মোট সংখ্যা বেড়ে ৩২ হাজার ৩৫ হয়েছে, যা গত সপ্তাহ পর্যন্ত প্রায় ২২ হাজার ছিল।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শীতের মৌসুমে ইনফ্লুয়েঞ্জার প্রকোপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মধ্যে কাশি, সর্দি ও নিউমোনিয়ার মতো রোগও দ্রুত বাড়তে থাকে। এসব এড়াতে সাধারণ মানুষকে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
ভাইরাস-ট্র্যাকাররা ইন্দোনেশিয়ায় পাওয়া যাওয়া নামহীন স্ট্রেনটিকে 'সবচেয়ে চরম' বলে চিহ্নিত করেছেন। তাদের দাবি এরকম স্ট্রেন আগে কখনও দেখা যায়নি।
রিপোর্টে বলা হয়েছে এটি স্পষ্ট যে উহান ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলডি কোভিড-১৯ ভাইরাস তৈরির চেষ্টা করছিল। একদম গোপনেই এই পরীক্ষা চলছিল।
করোনার নতুন প্রজাতি এক্স বি বি ভ্যারিয়েন্টের দাপটে চিন দেশ জুড়ে এখন আতঙ্কের ছায়া। হুড়মুড়িয়ে ভ্যাকসিন দেওয়ার উদ্যোগ নিচ্ছে প্রশাসন।