বুধবার বিকেলে রামনগর থেকে ক্যানিং হয়ে কুলতলি, জয়নগর ছুঁয়ে মন্দিরবাজারের দক্ষিণ বিষ্ণুপুর গঙ্গামেলার মাঠে আসবেন তিনি। বৃহস্পতিবার রায়দিঘি, মন্দিরবাজার হয়ে যাবেন ডায়মন্ড হারবারে।
ভোটের পরে নয়, ভোটের আগেই বিরোধী শিবিরে ভাঙন ধরিয়ে দিল তৃণমূল কংগ্রেস। এগরায় বাম , বিজেপি আর কংগ্রেস কর্মীরা যোগ দিল তৃণমূল কংগ্রেসে।
ঠাকুরনগরের ঠাকুরবাড়ির ঘটনা নিয়ে এখনও যুযুধান তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপি। তৃণমূল নেত্রী মমতাবালা ঠাকুর যেমন গোটা ঘটনার নিন্দা করেন। বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষের নিশানায় অভিষেক ।
একই দিনে রাজভবনে বিজেপি নেতা ও রাজ্য নির্বাচন কমিশনার। দেখা করেন রাজ্যপালের সঙ্গে। নির্বাচনে অশান্তি বরদাস্ত করা হবে না বলে হুঁশিয়ারি রাজ্যপালের।
অন্য প্রতীকে জিতলে বায়রন বিশ্বাসের অনুভূতি সংক্রমিত হবে। বায়রন বিশ্বাস মডেল নিয়ে বড় ইঙ্গিত দিলেন কুণাল ঘোষ।
পঞ্চায়েত নির্বাচন আর বিধানসভা নির্বাচন বা লোকসভার নির্বাচন- যেকোনও ক্ষেত্রেই বীরভূমের নির্বাচনে অনুব্রত মণ্ডল ছিল শেষ কথা। কিন্তু তিহার জেলে থেকে কী সেই ক্যারিশ্মা দেখাতে পারবেন কেষ্ট।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন ঘোষণা হয়ে গেছে। প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে প্রত্যেকটা দলই। এই অবস্থায় কোথায় দাঁড়িয়ে রয়েছে কংগ্রেস, সিপিআই(এম), তৃণমূল কংগ্রেস, বিজেপি।
সাংবাদিকদের মুখোমুখি বলে ডিকে শিবকুমার কিছুটা অভিমানের সুরেই বললেন, তিনি কারও সমর্থন চান না। তিনি তাঁর দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, তিনি একজন একাকী মানুষ।
কর্ণাটকে মুখ্যমন্ত্রী পদের দৌড় অব্যাহত। এখনও সিদ্দারামাইয়া ও ডিকে শিবকুমারের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছে। দিল্লি এসেছেন সিদ্দারামাইয়া।
৭৫ বছরের সিদ্দারামাইয়া কংগ্রেস নেতা তথা রাজ্য়ের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। ২০১৩-১৮ সাল পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সিদ্দারামাইয়া। অন্যদিকে কংগ্রেসে নেতা কনকপুরার বিধায়ক ডিকে শিবকুমার। মুখ্যমন্ত্রীর দৌড়ে রয়েছে এই দুই নাম।