পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়ন ঘিরে বুধবারও উত্তপ্ত ভাঙড়। এদিন হঠাৎ করেই নবান্নে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দরবারে সেখানের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি।
পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে জনস্বার্থ মামলার শুনানি হয়েছি শুক্রবার ও সোমবার। শুনানির পর রায়দান স্থগিত রেখেছিল কলকাতা হইকোর্টের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ। মঙ্গলবার সেই মামলায় রায় ঘোষণা করে আদালত।
মনোনয়নের দিনে সংঘর্ষে উত্তাল ভাঙড়। বিকেলে সেখান থেকেই দক্ষিণ ২৪ পরগনার জন্য জনসংযোগ যাত্রার শুরু করলেন তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি উঠেছে। রাজ্য পুলিশে আস্থা নেই বিরোধীদের। আবার যৌথ মঞ্চও নিরাপত্তার কারণে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে সরব হয়েছে।
বুধবার বিকেলে রামনগর থেকে ক্যানিং হয়ে কুলতলি, জয়নগর ছুঁয়ে মন্দিরবাজারের দক্ষিণ বিষ্ণুপুর গঙ্গামেলার মাঠে আসবেন তিনি। বৃহস্পতিবার রায়দিঘি, মন্দিরবাজার হয়ে যাবেন ডায়মন্ড হারবারে।
ভোটের পরে নয়, ভোটের আগেই বিরোধী শিবিরে ভাঙন ধরিয়ে দিল তৃণমূল কংগ্রেস। এগরায় বাম , বিজেপি আর কংগ্রেস কর্মীরা যোগ দিল তৃণমূল কংগ্রেসে।
ঠাকুরনগরের ঠাকুরবাড়ির ঘটনা নিয়ে এখনও যুযুধান তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপি। তৃণমূল নেত্রী মমতাবালা ঠাকুর যেমন গোটা ঘটনার নিন্দা করেন। বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষের নিশানায় অভিষেক ।
একই দিনে রাজভবনে বিজেপি নেতা ও রাজ্য নির্বাচন কমিশনার। দেখা করেন রাজ্যপালের সঙ্গে। নির্বাচনে অশান্তি বরদাস্ত করা হবে না বলে হুঁশিয়ারি রাজ্যপালের।
অন্য প্রতীকে জিতলে বায়রন বিশ্বাসের অনুভূতি সংক্রমিত হবে। বায়রন বিশ্বাস মডেল নিয়ে বড় ইঙ্গিত দিলেন কুণাল ঘোষ।
পঞ্চায়েত নির্বাচন আর বিধানসভা নির্বাচন বা লোকসভার নির্বাচন- যেকোনও ক্ষেত্রেই বীরভূমের নির্বাচনে অনুব্রত মণ্ডল ছিল শেষ কথা। কিন্তু তিহার জেলে থেকে কী সেই ক্যারিশ্মা দেখাতে পারবেন কেষ্ট।