এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীতে ১০০-১০৫ জন সদস্য থাকে। তাদের মধ্যে থেকে কমপক্ষে ৮০ জনকে ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ একএকটি জেলায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর মাত্র ৮০ জন সদস্যই নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে।
কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে তৎপর রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সূত্রের খবর এদিন দুপুরেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দফতরে শীর্ষ কর্তারা বৈঠকে বসেছিলেন।
ভোট সন্ত্রাস বাংলার সঙ্গে জুড়ে গেছে। বাম আমলের ধারা অব্যাহত তৃণমূলের জমানাতেও। কিন্তু কেন বারবার ভোটে রক্ত ঝরছে বাংলার মাটিতে। রইল তারই কাটাছেঁড়া।
কেন্দ্রীয় বাহিনী সম্পর্কে হাইকোর্টের রায়ই বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট। ‘৫ রাজ্য থেকে বাহিনী চেয়ে পাঠালে কেন কেন্দ্রীয় বাহিনী নিতে পারে না পশ্চিমবঙ্গের প্রশাসন?’ সুপ্রিম কোর্টে চোখা প্রশ্নের মুখোমুখি নির্বাচন কমিশন।
মনোনয়ন তুলতে মারধর- হুমকি, পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ দলীয় প্রার্থী নিয়ে রাজভবনে গেলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
ভাঙড়বাসীর স্বার্থে মুখ্যমন্ত্রী বললেন প্রার্থী প্রত্যাহার করে নেবেন তিনি। আইএসএফ কর্মীদের সঙ্গে কথা বলবেন। বিধানসভার গেটে দাঁড়িয়ে বললেন নওশাদ সিদ্দিকি।
‘শান্তি ঘর’-এর ফোন নম্বরে ডায়াল করে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিজেপি সাংসদ। বিষয়টি নিয়ে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।
বিরোধী দলনেতা বলেন নন্দীগ্রামের ১৭টি গ্রাম পঞ্চায়েতে সাফ করব। ১১টা পঞ্চায়েতে বোর্ড গড়বে বিজেপি। আর ৬ টায় তৃণমূল মুক্ত বোর্ড হবে। কীভাবে হবে, তার ব্যবস্থা নমিনেশনেই ঠিক হয়ে গেছে।
কী হবে এই ‘শান্তি ঘর’-এ? জানা যাচ্ছে, এই কক্ষে একটি বিশেষ ফোন নম্বর এবং একটি ইমেল আইডি চালু করা হয়েছে রাজভবনের তরফে। সাধারণ মানুষ সরাসরি ওই নম্বরে ফোন যেকোনও প্রান্তের অশান্তির খবর পৌঁছে দিতে পারবেন।
নিশীথ প্রামানিকের কনভয়ে হামলার তীব্র সমালোচনা করে বিজেপি। শুভেন্দু অধিকারী গোটা ঘটনার জন্য তৃণমূল কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা করেছেন। কড়া সমালোচনা বিজেপির।