সংক্ষিপ্ত
সাবধানে ডিম কিনবেন না হলে প্রতারিত হতে পারেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই পদ্ধতিগুলি কী যার সাহায্যে আপনি তাজা এবং বাসি ডিমের মধ্যে পার্থক্য চিনতে পারবেন।
বর্তমানে বাজারে ভেজাল ও নকল পণ্য বিক্রির ব্যবসা রমরমা। অনেক ব্যবসায়ী অধিক মুনাফা অর্জনের জন্য গ্রাহকদের স্বাস্থ্য নিয়ে খেলা করে। বাজারে নকল বা পুরনো ডিমও পাওয়া যায়। সবকিছুরই মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ থাকে এবং এই সময়ের পরে এটি ব্যবহার করা ঠিক নয়। আপনি যখনই বাজারে যাবেন, সাবধানে ডিম কিনবেন না হলে প্রতারিত হতে পারেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই পদ্ধতিগুলি কী যার সাহায্যে আপনি তাজা এবং বাসি ডিমের মধ্যে পার্থক্য চিনতে পারবেন।
নতুন ও পুরাতন ডিম কিভাবে চিনবেন?
১) মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ পরীক্ষা করুন
আজকাল, প্যাকেটজাত ডিমগুলি সুপারমার্কেট বা বড় দোকানগুলিতে ছোট ট্রেতে পাওয়া যায় যেখানে মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ লেখা থাকে, তাই সেগুলি কেনার সময় এই তারিখটি দেখে নিন। পাছে দোকানদার আপনাকে হুট করে পুরানো ডিম বিক্রি করে দেয়। এই ডিমগুলো আপনাকে কত দিন খেতে হবে, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে আপনি এই ডিমগুলো খেতে পারবেন কি না সে সম্পর্কে ধারণা নিন।
২) গন্ধ দ্বারা পরীক্ষা করুন-
বাজারে পাওয়া ডিমগুলি তাজা কিনা তা গন্ধ দ্বারা পরীক্ষা করুন। এটি গন্ধ দ্বারাও সনাক্ত করা যেতে পারে। প্রথমে একটি ডিম ভেঙ্গে একটি পাত্রে রেখে তারপর গন্ধ নিন। যদি পচা গন্ধ হয়, তাহলে বুঝবেন এটা খাওয়া যাবে না। পচা ডিমের গন্ধ সাংঘাতিক তা সহ্য করা যায় না।
আরও পড়ুন- কয়েক মাসের মধ্যেই বাজারে আসবে জরায়ুমুখের ক্যান্সারের ভ্যাকসিন, জেনে নিন দাম ও ওষুধ
আরও পড়ুন- পেটে ক্যান্সার হলে প্রথম দিকের এই লক্ষণগুলি দেখা যায়, জেনে নিন এই রোগের কারণ
আরও পড়ুন- এই ভুলগুলো মেটাবলিজম রেট কম করে সেগুলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন
৩) ভালো করে দেখে চেক করুন-
অনেক দোকানদার পুরানো ডিমকে সুন্দর দেখাতে কালার করে, কিন্তু তা সত্ত্বেও কেউ তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে নতুন বা পুরাতন ডিম চিনতে পারে। আপনি সাবধানে দেখতে হবে যে ডিম কোথাও থেকে ফাটল আছে কি না বা এর খোসা পড়ে যাচ্ছে কি না। যদি তাই হয়, সেই ডিম কিনবেন না বা খাবেন না।