সংক্ষিপ্ত

যে কোনও উৎসবে মিষ্টি মুখ করতেই হবে। এক কথায় যে কোনও উৎসবে সব নিয়মের বাইরে বেরিয়ে একটু মিষ্টি বেশি খাওয়াই যায়। 

বাড়িতে লক্ষ্মী বা কালী পুজো (Kali Puja) , এবার নিজে হাতে মিষ্টি বানিয়ে মাকে নিবেদন করুন। উৎসব হোক বা ঘরোয়া খাওয়া-দাওয়া এই উৎসবের উপলক্ষে মিষ্টির (Sweets) দোকানগুলি ইতিমধ্যে বিভিন্ন ধরণের মিষ্টি দিয়ে সেজে উঠেছে । যে কোনও উৎসবে মিষ্টি (Sweets) মুখ করতেই হবে। এক কথায় যে কোনও উৎসবে সব নিয়মের বাইরে বেরিয়ে একটু মিষ্টি বেশি খাওয়াই যায়। আর বাঙালি মানেই যে খাওয়ার প্রতি একটু বেশিই টান থাকে তাও সকলের জানা। তাই এই উৎসব মুখর দিনে বাড়ির সদস্যদের জন্য, আপনি চাইলে বানিয়ে নিতে পারেন এই মিষ্টি। এই মিষ্টি পছন্দ করেন না এমন বাঙালি বোধহয় খুঁজে পাওয়া যাবে না। চলুন জেনে নেই কিভাবে চটজলদি বানানো যায় মিষ্টি পুর ভরা মালাই চমচম।

আরও পড়ুন- আম খাওয়ার পরই কি এই খাবারগুলি খাচ্ছেন, শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে হতে পারে বড় বিপদ 

আরও পড়ুন- ঠান্ডা না গরম দুধ, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় কোনটা উপকারি, কাজে লাগান ঘরোয়া টোটকা

মালাই চমচম বানাতে লাগবে-
আরও পড়ুন- শীতের দুপুরে গরম গরম ভাতে সুস্বাদু ভাপা রুই, ভুড়িভোজ জমাতে রইল এই দুর্দান্ত রেসিপি 
৪০০ গ্রাম পনির
১ কাপ খোয়া ক্ষির
কিছুটা আমন্ড কুঁচি 
১ চামচ পেস্তা বাদাম কুঁচি
৪-৫ টা চেরি ফল 
১ চা চামচ এলাচ গুঁড়ো 
২কাপ চিনি
১ লিটার দুধ
১ চা চামচ গোলাপ জল
স্বাদন মতন চিনি

কীভাবে বানাবেন-

১) প্রথমে দুধের সঙ্গে এলাচ গুঁড়ো ও হাফ কাপ মত চিনি মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন। ২) মিশ্রণটি ফুটে ঘন আর দুধের পরিমান প্রায় অর্ধেক হওয়া অবধি ফুটতে দিন। ৩) পনির এর সঙ্গে সামান্য ময়দার গুঁড়ো নিয়ে ভালে করে মেখে নিন। ৪) এরপর পনির দিয়ে চমচমের আকারে তৈরী করে, হাতের তালুতে নিয়ে চমচমের আকারে গড়ে নিন। ৫) মাঝখান থেকে কেটে খোয়া ক্ষিরের পুর দিয়ে দিন। ৬) উপর থেকে চেরি সাজানোর জন্য দিয়ে দিন ছবিতে যেভাবে দেওয়া আছে। ৭) বাকি চিনি দিয়ে সিরা তৈরি করে ঠান্ডা হতে দিন। ৮) পনিরগুলো সিরায় দিয়ে কয়েক মিনিট ফুটিয়ে নিন। ৯) এরপর সিরায় ফোটানো চমচম দুধ ও চিনির মিশ্রণে ঢেলে, নামিয়ে ঠান্ডা করতে দিন। ১০) উপর থেকে গোলাপ জল দিয়ে দিন। প্রয়োজনে আমন্ড কুঁচি ও পেস্তা বাদাম দিয়ে সাজিয়ে দিন। ১১) ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন ঘরে বানানো সুস্বাদু পুর ভরা চমচম।

   

YouTube video player