কপালে ফুটে উঠেছে বলিরেখা, মুখের বয়স কমিয়ে ফেলুন এই পদ্ধতিতে
কপালে ভাঁজ পড়ছে, চোখের চারপাশ গুলোও যেন আগের থেকে কুঁচকে গেছে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বলিরেখা একটা বিরাট সমস্যা। আর এই বলিরেখা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে বয়সটা যেন একলাফে অনেকটা বেড়ে গিয়েছে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে নিউট্রিশনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই নিত্যকার ডায়েট তালিকাতেও নজর রাখুন। বয়স বাড়লেও নিজেকে ফিট রাখা ভীষণ জরুরি। কীভাবে বলিরেখা লুকিয়ে নিজেকে বয়স কমানো যায়, রইল টিপস।
- FB
- TW
- Linkdin
ত্বকে বলিরেখা পড়লে দুশ্চিন্তার কোনও কারণ নেই। ঠিকঠাক ট্রিটমেন্ট করলেই সেই সমস্যা নিমেষে সমাধান হতে পারে।
অ্যান্টি এজিং ক্রিমের পাশাপাশি ময়েশ্চারাইজার লাগানো ভীষণ জরুরি। ময়েশ্চারাইজারে ভিটামিন সি ও ভিটামিন ই থাকা ভীষণ জরুরি।
প্রতিদিন নিয়ম করে অর্গান বা সানফ্লাওয়ার অয়েল নিয়ম করে ত্বকে লাগান।
রেটিনল যুক্ত ক্রিম লাগাতে পারেন। যা ত্বকে খুব তাড়াতাড়ি মিশে গিয়ে ত্বকের মেটাবলিজম বাড়িয়ে তোলে। সপ্তাহে তিন দিন এটা ব্যবহার করতে পারেন। এতে ত্বক টানটান ও মসৃণ থাকবে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল প্রতিদিন বলিরেখার চারপাশে লাগিয়ে শুয়ে নিন। যে কোনও ময়েশ্চারাইজারের সঙ্গে মিশিয়েও লাগাতে পারেন।
শুধু মাখলেই হল না, প্রতিদিনের ডায়েট তালিকায় নজর রাখুন। খাবারের তালিকায় নিজেই কিছু পরিবর্তন আনুন। প্রতিদিনের তালিকায় মাছ, মাংসের পরিমাণ কমিয়ে সব্জি, টকদই, ডাল জাতীয় খাবার খান।
বেশি বয়স হয়ে গেলে খাবারের পরিমাণ কমান। কম বয়সে যে সমস্ত খাবার খেতেন, বেশি বয়স হলে তা কখনওই খাওয়া যায় না। বেশি বয়স হলে শরীরে নানা রকমের সমস্যা দেখা যায়। তাই খাবার আগে একটু বুঝে শুনে তবেই খাবেন।
শরীরের সঙ্গে মনও ভাল রাখতে হবে। তবে সম্পূর্ণ সুস্থ থাকতে গেলে মনটাকেও ভাল রাখতে হবে। সকলের সঙ্গে মন খুলে কথা বলুন। বন্ধুতের কোনও বয়স হয় না। তাই ছোট, বড় সকলের সঙ্গে মন খুলে কথা বলুন।