সংক্ষিপ্ত
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে মেনে চলতে হয় ডাক্তারের কঠিন নির্দেশ। নিয়ম মেনে থাকলে আর নিয়মিত ওষুধ খেলেই রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক থাকবে। তা না হলে, এই রোগ একের একে শরীরের সকল অঙ্গ প্রত্যঙ্গের ওপর থাবা বসায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় ডায়াবেটিসের কারণে কিডনি ও হার্টের রোগ বাসা বাঁধে। এই দুই সমস্যা থেকে মুক্তির রইল টিপস। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার পর এই কয়টি জিনিস মেনে চলুন। তাহলে সুরক্ষিত থাকবে কিডনি ও হার্ট। জেনে নিন কী কী।
অনিদ্রা, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা, নিত্যদিন দোকানের খাবার এর সঙ্গে শরীরচর্চার অভাবে দেখা দিচ্ছে একের পর এক রোগ। এই অস্বাস্থ্য জীবনযাত্রার কারণে অল্প বয়সেই শরীরে বাসা বাঁধছে নানান রোগ। তালিকায় রয়েছে প্রেসার, কোলেস্টেরল, থাইরয়েডের মতো সমস্যা। তেমনই আছে ডায়াবেটিস। এখন ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগী ঘরে ঘরে। এই রোগ যে কোনও বয়সে শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। একবার ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে মেনে চলতে হয় ডাক্তারের কঠিন নির্দেশ। নিয়ম মেনে থাকলে আর নিয়মিত ওষুধ খেলেই রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক থাকবে। তা না হলে, এই রোগ একের একে শরীরের সকল অঙ্গ প্রত্যঙ্গের ওপর থাবা বসায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় ডায়াবেটিসের কারণে কিডনি ও হার্টের রোগ বাসা বাঁধে। এই দুই সমস্যা থেকে মুক্তির রইল টিপস। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার পর এই কয়টি জিনিস মেনে চলুন। তাহলে সুরক্ষিত থাকবে কিডনি ও হার্ট। জেনে নিন কী কী।
দারুচিনি খেতে পারেন। রোজ দারুচিনি দিয়ে চা বা কফি খেতে পারেন। দারুচিনি দিয়ে চা বা কফি বানান। এতে এটি রক্ত পরিষ্কার করে। রোজ খেতে পারেন দারুচিনি। মিলবে উপকার।
অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খেতে পারেন। এতে আছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। যা কোষের মেরামত ও পুনর্জন্মের সাহায্য করে। এটি বিপাক প্রক্রিয়া ও কিডনি ও হৃপিন্ডের কাজ সক্রিয় করে। খাবারের ১ ঘন্টা আগে ১ চা চামচ অ্যাপেল সিগার ভিনিগার খান। মিলবে উপকার।
নুন খাবেন না। নুন থেকে শারীরিক জটিলতা বৃদ্ধি পেতে পারেন। সন্ধ্যা ৭টার পর কোনও সোডিয়াম খাবেন না। নুন খাওয়া যতটা কম করবেন তত সুস্থ থাকবেন।
নিয়মিত ব্যায়াম করুন। সুস্থ থাকতে হাঁটা, জগিং, সাঁতার বা সাইকেলিং করুন। এতে হার্ট ও কিডনি ভালো থাকবে। রোজ ৩০ থেকে ৪০ মিনিট ব্যায়াম করুন। এতে মিলবে উপকার।
রোজ স্বাস্থ্যকর খাবার খান। তালিকায় রাখুন প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল থেকে একাধিক উপকারী উপাদান। তবেই শরীর থাকবে সুস্থ। এর সঙ্গে ক্যাফেইন যুক্ত খাবার খাবেন না। এটি রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়। পরিমিত খাবার খান। তবেই শরীর থাকবে সুস্থ। মেনে চলুন এই সতল টোটকা। খাদ্যতালিকায় রাকিন অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। যা রক্তে গ্লুকোজ ও লিপিডের মাত্রা ঠিক রাখে। তবেই সুস্থ থাকবে শরীর।
আরও পড়ুন- গর্ভাবস্থায় এই কয়টি লক্ষণ দেখা দিলে সতর্ক হন, হতে পারে UTI-এর সমস্যা
আরও পড়ুন- সপ্তাহের শেষে বড় চমক সোনার দামে, রেকর্ড দরের চেয়ে অনেকটাই সস্তা হল রূপো
আরও পড়ুন- এই কয়টি লক্ষণ উপেক্ষা করবেন না, রক্ত জমাট বাঁধলে শরীরে এমন পরিবর্তন দেখা দেয়