সংক্ষিপ্ত

রইল পাঁচটি টিপস। ফল খাওয়ার সময় এই পাঁচটি টোটকার কথা মাথায় রাখুন। এত শরীর থাকবে সুস্থ্য ঘটবে স্বাস্থ্যের উন্নতি। জেনে নিন কী কী।

শরীর সুস্থ রাখতে খাদ্যতালিকায় ফল রাখার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। সে কারণে অনেকেই আপেস, কলা, বেদানা থেকে মৌসম্বির মতো ফল খেয়ে থাকেন নিত্য দিন। তবে, জানেন কি উপকার পেতে সঠিক সময় ফল খাওয়া প্রয়োজন। আজ রইল পাঁচটি টিপস। ফল খাওয়ার সময় এই পাঁচটি টোটকার কথা মাথায় রাখুন। এত শরীর থাকবে সুস্থ্য ঘটবে স্বাস্থ্যের উন্নতি। জেনে নিন কী কী। 

রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে তা ভুলেও ফল খাবেন না। এটি স্বাস্থ্যের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলে। রাতে ফল খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। এতে শরীরে নানান জটিলতা তৈরি হয়। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস। 

যে কোনও খাবার খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট পর ফল খাবেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, ফল হজম হতে সময় লাগে। খাবার খাওয়ার পর ফল খেলে তা সহজে হজম হতে চায় না। এতে স্বাস্থ্যের ওপর খারাপ প্রভাব পড়তে থাকে। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস। 

মূল খাবারের সঙ্গে ফল খাবেন না। বিশেষ করে ডায়াবেটিসের রোগীরা। মূল খাবার খাওয়া সঙ্গে ফল খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। এতে রক্তে শর্করা বেড়ে যায়। খাবার ও ফল খাওয়ার মধ্যে ২ ঘন্টা ফারাক থাকতে হবে। 

খালি পেটে খেতে নেই। এতে শরীরে অ্যাসিড সৃষ্টি হয়। যা থাকে নানান জটিলতা দেখা দেয়। তাই ভরা পেটে ফল খাবার সব সময়। তা না হলে শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

আমরা অনেকেউ জুস খেতে ভালোবাসি। তবে, বিশেষজ্ঞদের মতে গোটা ফল খাওয়া প্রয়োজন। ফস জুস করে খেলে তার থেকে ভিটামিন ও ফাইবার কমে যায়। তাই মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস। 


ওজন কমাতে খেতে পারেন ফল। ফল খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি থাকে। সঙ্গে ক্যালোরি থাকে নিয়ন্ত্রণে। মেনে চলুন এই সকল বিশেষ টিপস। এবার থেকে ফল খাওয়ার সময় এই পাঁচটি টোটকার কথা মাথায় রাখুন। এত শরীর থাকবে সুস্থ ঘটবে স্বাস্থ্যের উন্নতি। তেমনই তাজা ফল খাওয়া চেষ্টা করুন। এতে তার পুষ্টিগুণ আপনার শরীরে প্রবেশ করবে। শরীর থাকবে সুস্থ। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস। সঠিক নিয়ম মেনে খাবার খেলে যে কোনও রোগ থেকেও সহজে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।