পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যে, ভারতীয় নাগরিকরা পাসপোর্ট, আইডি কার্ড, ওষুধ, টর্চ, দেশলাই, লাইটার, মোমবাতি, টাকা, এনার্জি বার, পাওয়ার ব্যাঙ্ক, জল, ফাস্ট এইড কিট, হেডগিয়ার, মাফলার, গ্লাভস, জ্যাকেট, মোজা ও জুতো সঙ্গে রাখুন।
দ্রুত তৃতীয় পর্যায়ের বৈঠকে বসবে দুই দেশ। ইউক্রেনের প্রতিনিধিদের উদ্ধৃত করে এমনটাই জানাল সংবাদসংস্থা এএফপি।
আজ অষ্টম দিনে পড়েছে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ম্যাক্রন মনে করছেন, ইউক্রেনে সবথেকে খারাপ সময়টা এবার হয়তো আসতে চলেছে। প্রেসিডেন্ট পুতিনের মতে, আলোচনার নাম করে খালি সময় নেওয়া হচ্ছে। আর পুতিন তাঁর লক্ষ্য পূরণে এখনও অবিচল।
আদিত্য নারায়ণ পাত্র নামে ২১ বছর বয়সী ডাক্তারি পড়ুয়া সেই অভিজ্ঞতা সম্পর্কে এক সংবাদ সংস্থাকে জানিয়েছেন, "বুধবার যখন খারকিভ থেকে আমরা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলাম তখন ঠিক আমাদের সামনে রাশিয়ার একটি বোমা এসে পড়েছিল। আমাদের থেকে বোমার দূরত্ব ছিল ১০০ মিটার।"
একজন গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান কীভাবেই বা প্রশাসনকে না জানিয়ে বিদেশে বসে রয়েছেন, এই অভিযোগ তুলেই শুরু হয় তদন্ত। তদন্ত শুরু হলে জানা যায়, মেয়েটির নাম বৈশালী যাদব।
ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়া যে রণনীতি ধারণ করেছে তাঁর বিরোধিতা করতে দেখা গেছে অনেক দেশকেই যার কারণে তীব্র নিন্দার মুখে পড়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এবার খোদ তাঁরই দেশের ব্যবসায়ী মুখ খুলেছেন তাঁর বিরুদ্ধে যা দুরন্ত গতিতে ভাইরাল হয়েছে নেটদুনিয়ায়। রুশ ব্যবসায়ী অ্যালেক্স কোনানিখিন একটি পোস্টের মাধ্যমে জানিয়েছেন যে 'গণহত্যার জন্য তিনি রুশ প্রেসিডেন্টকে জীবিত অথবা মৃত সামনে পেতে চান।'
দোদ্যুল্যমান বিশ্বে কারও হাতই ধরেননি মোদী। আর ভারতের এই অবস্থানই যেন পছন্দ হয়েছে পুতিনের। গোঁসা হয়েছে আমেরিকা-ব্রিটেন-জাপানের উপর।
ইউক্রেন- রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে আন্তর্জাতিক বাজারে ও। ইতিমধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যিক লেনদেন বন্ধের কথা ঘোষণা করেছে বেশ কিছু দেশ। এদিকে ভারতের দীর্ঘদিনের পুরোনো বন্ধু রাশিয়া। ভারতের প্রতিরক্ষা ও অস্ত্র সরবরাহে দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ হল রাশিয়া। এই অবস্থায় যুদ্ধের এই পরিস্থিতির টানাপোড়েনে চাপ বাড়তে থাকে ভারতের। অবশেষে ভারতকে এস- ৪০০ মিসাইল সরবরাহে কোনও বাধা হবে না বলে আশ্বাস দিল রাশিয়া।
সম্প্রতি ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বেশ কয়েকজন ভারতীয় ছাত্রকে অপহরণ করার অভিযোগ ওঠে। যা নিয়ে বিস্তর চাপানউতর শুরু হয় গোটা বিশ্বজুড়েই।
ইতিমধ্যেই রাশিয়ার একাধিক গুরুত্বপূর্ণ শহরের দখল নিয়ে নিয়েছে রাশিয়ান সেনা। তার মধ্যে খেরসন এবার নবতম সংযোজন।