গাজায় ইজরায়েলি সেনা শিবিরে হামাসের আক্রমণে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। আইডিএফ সূত্রে জানা গেছে, খান উইনিসের সামরিক শিবিরে এই হামলায় ১০ জন হামাস জঙ্গি নিহত এবং ৩ জন ইজরায়েলি সেনা আহত হয়েছে। হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসাম এই হামলার দায় স্বীকার করেছে।
গাজায় অবস্থিত ইজরায়েলের সেনা শিবিরে হামাসের হামলা। খান উইনিসের সামরিক শিবিরে হয় এই হামলা। জানা গিয়েছে, চামকা ইজরায়েলের সেনা শিবিরে হামলা করে প্রায় ১৮ জন হামাস জঙ্গি। সেনাদের সঙ্গে বাঁধে সংঘর্ষ। এই হামলায় জখম হয়েছেন ৩ সেনা। তেমনই প্রয়াত ১০ জঙ্গি। মিলেছে এমনই খবর।
আইডিএফ (ইজরায়েলি ডিফেন্স ফোর্স)-র দাবি, ‘খান উইনিসের সামরিক শিবিরে এই হামকা করা হয়। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৩ জন ইজরায়েলি সেনা গুরুতর জখম হয়েছে। IDF-র পাল্টা হামলায় মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১০ জন হামাস জঙ্গির।’
সূত্রের খবর, আচমকাই সুড়ঙ্গ থেকে বেরিয়ে ইজরায়েলের সেনা শিবিরে হামলা করে প্রায় ১৮ জন হামাস জঙ্গি। তাদের কাছে মেশিনগান ও আরপিজি ছিল। সেই সময় ইজরায়েলের সামরিক শিবিরে টহল দিচ্ছিলেন নাহশোন ব্যাটালিয়ানের জওয়ানরা। মুহূর্তে বদলে যায় পরিস্থিতি। এক ঘন্টার মধ্যে ১০ জন হামাস জঙ্গিকে খতম করে ইজরায়েলের সেনা। বাকিরা পালিয়ে সুড়ঙ্গে ঢুকে যায়। তাদের খোঁজে চলছে তল্লাশি।
IDF-র মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফি ডেফরিন বলেন, সুড়ঙ্গ থেকে বেরিয়ে আমাদের সেনা শিবির লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিল হামাস জঙ্গিরা। কয়েকজন শিবিরে ঢুকে পড়ে। কী ভাবে এমন ঘটল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।
এই হামলার দায় স্বীকার করেছে হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসাম। তাদের দাবি, ট্যাঙ্ক নিশানা করে আত্মঘাতী হামলা চালানো হয়েছিল। তাদের এক বিবৃতিতে তারা বলেছেন, আমাদের যোদ্ধার ইজরায়েলের ঘরে ঢুকে তাদের সেনাদের হত্যা করে এসেছে। তবে, কোনও ইজরায়েলি সেনার মৃত্যু হয়নি বলে জানিয়ছে IDF।
সদ্য মিলেছে এমনই খবর। আইডিএফ (ইজরায়েলি ডিফেন্স ফোর্স)-র দাবি খান উইনিসের সামরিক শিবিরে এই হামলা করা হয়। সেনা শিবিরে হামলা করে প্রায় ১৮ জন হামাস জঙ্গি। এখনও পর্যন্ত ৩ জন ইজরায়েলি সেনা গুরুতর জখম হয়েছে। IDF-র পাল্টা হামলায় মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১০ জন হামাস জঙ্গির।


