সংক্ষিপ্ত
- করোনায় মৃত্যু সন্দেহে মৃতের পরিবারকে হেনস্থা
- পানীয় জল টুকু নিতে দেওয়া হয় না বলে অভিযোগ
- ওষুধের দোকানে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ পরিজনদের
- ওই পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস পুলিশ প্রশাসনের
ফের এক অমনাবিকতার চূড়ান্ত দৃশ্য় দেখল রাজ্য। প্রিয়জন বিয়োগে যখন পরিবার ব্য়াথায় ডুবে আছে, তখন করোনায় মৃত্যু সন্দেহে তাঁদেরকে চরম হেনস্থা। ২০২০ সালে দাড়িয়েও সন্দেহের উপর ভর করে সামান্য় পানীয় জলটুকুও নিতে বাধা দেওয়া হয়েছে। এবং দোকানেও দুব্য়বহার করা হয়েছে বলে অভিযোগ। ঘটনাটি ঘটেছে নরেন্দ্রপুরে।
আরও পড়ুন, ফের চূড়ান্ত অমানবিকতা দেখল কলকাতা, বেকবাগানের বাড়িতে ১৪ ঘণ্টা পড়ে করোনা আক্রান্তের দেহ
পরিবার সূত্রে খবর, বছর ৩২ এর ওই মহিলাকে ভর্তি করা মুকুন্দপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। শনিবার এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় ওই মহিলার মৃত্য়ু হয়। নরেন্দ্রপুরের ওই পরিবারের দাবি, করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন মহিলা। মহিলার মৃত্য়ুর পর পরিবারকে এক ঘরে করে রাখার অভিযোগ প্রতিবেশীদের একাংশের বিরুদ্ধে। আর তার সঙ্গে শুরু হয় ওষুধের দোকানে হেনস্থা। এমনকি পানীয় জল টুকু নিতে দেওয়া হয়না বলে অভিযোগ।
আরও পড়ুন, 'করোনা মুক্ত' রোগীর 'ছুটি' দিল হাসপাতাল, পরিবার গিয়ে দেখল দেহ কলকাতা মেডিক্যালের মর্গে
এরপর ঘটনার খবর পেয়ে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ এসে ওই পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন। এবং মাইকিং করে ঘোষণা করেন নিত্য প্রয়োজনীয় সব কিছু তাঁরাই ওই পরিবারকে পৌঁছে দিয়ে যাবেন প্রশাসনের তরফে । নরেন্দ্রপুরের ওই পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে সাহায্যের আশ্বাস পুলিশ প্রশাসনের।
পূর্ব ভারতের প্রথম সরকারি প্লাজমা ব্যাঙ্ক-কলকাতা মেডিকেল, করোনা রুখতে প্রস্তুতি তুঙ্গে
মৃত্যুর পর ২ দিন বাড়ির ফ্রিজে করোনা দেহ, অভিযোগ 'সাহায্য মেলেনি স্বাস্থ্য দফতর-পুরসভার'
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু এক সেনা কর্তার, ফোর্ট উইলিয়ামের শোকের ছায়া
অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিকলের পরও কোভিড জয়ী ৫৪-র দুধ ব্যবসায়ী, শহরকে দিলেন এক সমুদ্র আত্মবিশ্বাস
কোভিড রোগী ফেরালেই লাইসেন্স বাতিল, হাসপাতালগুলিকে হুঁশিয়ারি রাজ্য়ের