সংক্ষিপ্ত
- কলকাতায় এসে স্বাস্থ্য আধিকারিকদের কাছে বিশেষ ফর্ম জমা দিতে হবে
- উপসর্গবিহীন যাত্রীদের নির্দেশ সহকারে বিমানে ওঠার অনুমতি দেওয়া হবে
- কলকাতায় পৌছানোর পর ১৪ দিনের জন্য নজরদারিতে থাকতে হবে
- উপসর্গ এলে তাঁদের মেডিক্যাল অফিসারদের বা হেল্প লাইনে যোগাযোগ করতে হবে
সারা দেশে বিমান পরিষেবা চালু হওয়ার ২ দিন পরেই পশ্চিমবঙ্গে শুরু হয়েছে এয়ার ট্র্যাভেল। বৃহস্পতিবার থেকে অন্তর্দেশীয় বিমান পরিষেবা শুরু করছে কলকাতা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। যদি পশ্চিমবঙ্গে ফিরে আসতে চান তাহলে এই নিয়মগুলি একবার জেনে নিন।
আরও পড়ুন, 'বাসে যত সিট-তত যাত্রী', ঘোষণা মমতার
প্রসঙ্গত, রাজ্য় সরকারের তরফে কেন্দ্রকে জানানো হয়েছিল করোনার সংক্রমণ এবং আমফান জেরে, পশ্চিমবঙ্গে এখুনি বিমান পরিষেবা চালু না করার জন্য। মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, বর্তমানে রাজ্য সরকারের লক্ষ লক্ষ পরিযায়ী শ্রমিকদের ফিরে আসাকে সাপোর্ট করার পরিকাঠামো আর নেই। পরিষেবা চালু করার আগে পশ্চিমবঙ্গ সরকার জানিয়েছিল কলকাতা এবং বাগডোগরা বিমানবন্দর প্রতিদিন ২০টি বিমান হ্যান্ডেল করবে। বিশ্ব মহামারি করোনা ভাইরাসকে মাথায় রেখে যাত্রীসুরক্ষায় নজর দিয়ে অন্তর্দেশীয় বিমান পরিষেবা চালুর আগে রাজ্য সরকারের তরফে একটা গাইডলাইন ইস্যু করা হয়েছে।
আরও পড়ুন, ১ জুনেই খুলছে মন্দির-মসজিদ-গির্জা ও গুরুদ্বার, কী নিয়ম মানার কথা জানালেন মুখ্য়মন্ত্রী
পশ্চিমবঙ্গে ফিরে আসতে চইলে এই নিয়মগুলি একবার জেনে নেওয়া যাক। যে সকল যাত্রীরা কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন তাঁদের রাজ্যে পৌঁছে রাজ্যে স্বাস্থ্য আধিকারিকদের কাছে 'সেলফ ডিক্লেয়ারেশন ফর্ম' ভর্তি করে জমা দিতে হবে।বিমানে ওঠার আগেই সকল যাত্রীদের হেলথ স্ক্রিনিং করতে হবে। শুধু উপসর্গবিহীন যাত্রীরাই বিমানে ওঠার সুযোগ পাবেন। কলকাতা বিমানবন্দরে পোঁছেও যাত্রীদের স্ক্রিনিং করা হবে। গাইডলাইনে আরও জানানো হয়েছে, সব নুমনা সংগ্রহ করে করোনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে। গাইডলাইনে বলা হয়েছে, উপসর্গবিহীন যাত্রীদের নির্দেশ সহকারে বিমানে ওঠার অনুমতি দেওয়া হবে এবং ১৪ দিনের জন্য কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। তবে উপসর্গ লক্ষ করা গেলে তাঁদের স্থানীয় মেডিক্যাল অফিসারদের অথবা রাজ্যের হেল্প লাইন নম্বর ১৮০০ ৩১৩ ৪৪৪ ২২২ ,০৩৩-২৩৪১২৬০০,২৩৫৭৩৬৩৬ অথবা ১০৮৩ অথবা ১০৮৫ নম্বরে ফোন করতে হবে। যাদের মধ্যে উপসর্গ মাঝারি পরিমাণে লক্ষ করা যাবে তাঁদের কোভিড স্পেশাল চিকিৎসার আওতায় আনা হবে। স্বল্প উপসর্গযুক্তদের বাড়ি অথবা আইসোলেশনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হবে। পরবর্তী পদক্ষেপ ফলাফলের উপর নির্ভর করে নেওয়া হবে। বিমানবন্দরে হাইজিন এবং সোশ্যাল ডিসট্যানসিংয়ের নিয়ম মেনে চলার জন্য প্রয়োজনীয় এবং পর্যাপ্ত প্রচার চালানো হবে।
করোনা আক্রান্ত রাজ্য়ের তৃণমূল বিধায়ক, কালীঘাটের ফ্ল্য়াট সিল করে বসল পুলিশি প্রহরা
করোনা আক্রান্ত বেলেঘাটা থানার আধিকারিক সহ পরিবারের ৬ সদস্য, আইডিতে এখন চিকিৎসধীন
কোভিড পজিটিভ হয়ে মৃত্য়ু প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ হরিশঙ্কর বাসুদেবনের