সংক্ষিপ্ত
- আসছে পুজো শুরু হয়ে গিয়েছে তারই প্রস্তুতি
- শুরু হয়ে গিয়েছে সল্টলেকের এজে ব্লকের কাজও
- সেখানে এবছর থাকছে এক বিশেষ চমক
- পরিবেশকে বাঁচানোর শপথ নিয়ে কাজ শুরু হয়েছে তারা এবার
শরৎকাল মানেই মায়ের তাঁর বাপের বাড়ি আসার সময়। প্রতি বছর সারা বাংলার মানুষ অপেক্ষা করে থাকে এই সময়টার জন্যই। এই সময়ে মা তাঁর সন্তান সন্ততিদের নিয়ে চার দিনের জন্য বাপের বাড়ি আসেন বলে মনে করেন সকলে। আর সেই আনন্দেই মেতে ওঠে সারা বাংলা। এবছরও তার অন্যথা হচ্ছে না। ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে তারই প্রস্তুতি। পাড়ার পুজো মানেই এখন থিমের পুজো। সেই মত কলকাতার নানা জায়গায় শুরু হয়ে গিয়েছে তার কাজও। আর সেই সঙ্গেই সল্টলেকের এজে ব্লকও শুরু করেদিয়েছে তাদের প্রস্তুতি।
আরও পড়ুন- সাবেকিআনা এবং আধুনিকতার সংমিশ্রণে বাংলার প্রাচীন চালচিত্রের দেখা মিলবে দেশপ্রিয় পার্কে
সল্টলেকের এজে ব্লক এবার ৩৫ বছরে পা দিচ্ছে। ৩৫ বছরে পা দেওয়ার আনন্দে নতুনত্ব কিছুযে সেখানে দেখতে পাওয়া যাবে এটা বলাই বাহুল্য। আর তাই এবার এজে ব্লকের থিম 'পরিবেশকে বাঁচান নিজেরাও বাঁচুন'। যত দিন যাচ্ছে পরিবেশ তত দূষিত হচ্ছে। সেই দূষণ রোধ করতে এই পরিকল্পনা তাদের। মানুষ সামাজিক জীব। তার দায়িত্ব পরিবেশকে দূষনের হাত থেকে বাঁচান। কারণ পরিবেশ যত দূষিত হবে ততই ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাবে। সেই ধ্বংসের হাত থেকে পরিবেশকে বাঁচাতেই তাদের এই পরিকল্পনা।
আরও পড়ুন- নাম লেখাননি এখনও, দেরি না করে অংশ নিন এশিয়ানেট নিউজ শারদ সম্মান ২০১৯-এ
সল্টলেকের এজে ব্লক কমিটি তাদের থিমের মধ্যে দিয়ে তুলে ধরছেন কি ভাবে পরিবেশকে রক্ষা করা যায়। নানা বিধ সমস্যা থেকে পরিবেশকে রক্ষা করা খুব প্রয়োজন আর সেই কারণেই তাদের এই পরিকল্পনা। কারণ পরিবেশকে রক্ষা করতে না পারলে ভবিষ্যতে সমস্যার সম্মুখিন হতে হবে সবাইকেই। পরবর্তি প্রজন্মের কথা ভেবে পরিবেশ রক্ষা করাটা খুব প্রয়োজন। মানুষকে একটা সুন্দর জীবণ উপহার দিতেই তাদের এই পরিকল্পনা। খুব সাধারণ কিছু সামগ্রী দিয়েই তৈরি হচ্ছে এই মন্ডপ। সেই মন্ডপ এখন কতটা মানুষের মন কারবে সেটাই এখন দেখার। তার জন্য আর কিছু দিনের অপেক্ষা কারণ তার পরেই সব কিছু চাক্ষুস হবে।