সংক্ষিপ্ত

  •  রাজ্য়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১২
  • ২৪ ঘণ্টায় রাজ্য়ে করোনা মুক্ত হয়েছেন সাত জন
  •  শনিবার বিকেল পর্যন্ত বাংলায় করোনা সংক্রমিত ১৭৮
  • সরকারি কোয়ারেন্টাইনে আছেন ৩ হাজার ৮৫৮ জন

 

১০ থেকে রাজ্য়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১২। তবে  গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্য়ে করোনা মুক্ত হয়েছেন সাত জন। রাজ্য় সরকারের হিসেব বলছে,বর্তমানে শনিবার বিকেল পর্যন্ত বাংলায় করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা ১৭৮।

রাজ্য়ে সোমবার থেকে খুলছে সরকারি অফিস, কারা যাবেন কর্মস্থলে.

শনিবার মুখ্য়সচিব জানিয়েছেন, রাজ্যে সরকারি কোয়ারেন্টাইনে আছেন ৩ হাজার ৮৫৮ জন। হোম কোয়ারেন্টাইনে ৩৫ হাজার ২০৯ জন। রাজ্যে পিপিই বিতরণ করা হয়েছে ৩ লক্ষ ৭৫ হাজারটি। সব মিলিয়ে রাজ্যের ৬৬টি হাসপাতালে ৭ হাজার ৯৬৯টি বেডের করোনা চিকিৎসার জন্য় বেডের ব্য়বস্থা করা হয়েছে। 

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের বুলেটিন বলেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা সংক্রামিত হয়েছেন ৩২ জন। রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২৮৭। সেরে উঠেছেন ৫৫ জন। মৃত্যু হয়েছে ১০ জনের। ফলে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের আপডেট অনুযায়ী রাজ্যে করোনা অ্যাকটিভ সংখ্যা হওয়ার কথা ২২২ জন। কিন্তু তা রাজ্যের হিসেবে ১৭৮। ফলে করোনা আক্রান্ত নিয়ে রাজ্য়-কেন্দ্র পার্থক্য দেখা দেয়। রাজ্য়ের হিসেবে ১৮০ ছুঁতে চললেও  কেন্দ্র বলছে ২৯০ হতে চলেছে পশ্চিমবঙ্গের করোনা সংক্রমণের সংখ্য়া। তবে আক্রান্তের  সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গেই সুস্থও হয়ে উঠছেন বহু মানুষ। শনিবার সকাল পর্যন্ত রাজ্য়ে করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৫৫ জন। মৃতের সংখ্যা ১০।

লকডাউনে গরিবের চালের পরিমাণ কমাচ্ছেন খাদ্য়মন্ত্রী,ভিডিয়ো পোস্ট করে দাবি বাবুলের।..

জানা গিয়েছে, নৌবাহিনীতেও ছড়িয়েছে করোনা ভাইরাস। মুম্বইতে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২০ জন ভারতীয় নৌবাহিনীর কর্মী। আক্রান্তদের নৌ বাহিনীর হাসপাতালে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। একই জাহাজ থেকে ওই সংক্রমণ হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কোন কোন ব্যক্তিরা ওই কর্মীদের সংস্পর্শে এসেছিল, তার খোঁজ নিচ্ছে নৌবাহিনী। কর্মীরা প্রত্যেকেই আইএনএস আংরে যুদ্ধজাহাজে কর্মরত ছিলেন। ওই কর্মীদের কাজ ছিল ওয়েস্টার্ন নেভাল কম্যান্ডকে প্রশাসনিকভাবে ও পরিকল্পনায় সাহায্য করা।

কেন্দ্র বলছে ২৮৭, বাংলার হিসেবে রাজ্য়ে করোনা আক্রান্ত ১৬২..
করোনা রুখতে আপাতত ৩ মে পর্যন্ত লকডাউনের  মেয়াদ বাড়িয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। একে একে আংশিকভাবে খোলা হচ্ছে শিল্প ক্ষেত্র। রাজ্য়ে ইতিমধ্য়েই চটকলগুলি খোলা হচ্ছে। ২০ এপ্রিলের পর থেকে কিছু কিছু ক্ষেত্রে কঠোরতা শিথিল করার কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই এই ক্ষেত্রে কাজ  করতে হবে তাদের।