সংক্ষিপ্ত
- বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেতে ভরসা রাখুন কালো জিরেতে
- শনির কুপ্রভাব থেক বাঁচতে শনিবার জলের মধ্যে এক মুঠো কালো জিরে ভাসিয়ে দিতে হবে
- আর্থিক সমস্যা দূর করার জন্য ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে তাতে কালো জিরে দিয়ে অশ্বত্থ গাছের নীচে রেখে দিন
- চাকরির সমস্যা দূর করার জন্য তামার পাত্রে দুধ ওগঙ্গা জল মিশিয়ে তার মধ্যে কালো জিরে দিয়ে অশ্বত্থ গাছের নিচে অর্পণ করুন
কালো জিরে সাধারণত মশলা হিসেবেই পরিচিত হয়ে আসছে। গৃহস্থালিতে এর যেমন বহুল প্রচলন রয়েছে। এর পাশাপাশি রয়েছে এর অসীম ক্ষমতা। অনেকেই হয়তো রান্নাতেও কালো জিরে পছন্দ করেন না। কিন্তু একবার জেনে গেলে অবশ্যই ঘরে রাখবেন এই কালোজিরে। জীবনে কখন কী ঘটে যায় আমরা কেউই জানি না। তবে কেউ কেউ আবার বিশ্বাস করেন জন্মকুন্ডলীতে গ্রহের অবস্থানের উপর আমাদের জীবন নির্ভর করে। একথা সত্য হলেও সঠিক জায়গায় গ্রহের অবস্থানের জন্য জীবনে যেমন সুখ, শান্তি ও আর্থিক অবস্থার উন্নতি হয়। তেমনই গ্রহের ভুল অবস্থানের জন্য জীবনে আসে মহা বিপদ।
আরওপড়ুন-শীত আসার আগেই, দেখে নিন গুড় চেনার সহজ উপায়...
আর্থিক সমস্যা হোক বা দাম্পত্য কলহ,প্রত্যেকেই জীবনের বিভিন্ন সময়ে নানান সমস্যার মধ্য দিয়ে যায়। কিন্তু খুব সহজেই এই সমস্যা সমাধান করা যেতে পারে। বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেতে ভরসা রাখুন কালো জিরেতে। কালো জিরের মধ্যে রয়েছে সেই অসীম ক্ষমতা। কিন্তু কীভাবে করবেন, জেনে নিন এখনই।
আরও পড়ুন-ডায়াবেটিসকে ভয় নয়, সচেতনতার হোক জয়...
শনির কুপ্রভাব থেক বাঁচতে শনিবার জলের মধ্যে এক মুঠো কালো জিরে ভাসিয়ে দিতে হবে।
আর্থিক সমস্যা দূর করার জন্য ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে তাতে কালো জিরে দিয়ে অশ্বত্থ গাছের নীচে রেখে দিন।
অনেকসময় বিভিন্ন কারণে টাকা খরচ হয়ে যায়। তা যাতে না হয়, তাই কালো কাপড়ের মধ্যে কালো জিরে বেঁধে কাউকে দান করে দিন।
ব্যবসা বা চাকরিতে উন্নতি বা সমস্যা দূর করার জন্য তামার পাত্রে দুধ ওগঙ্গা জল মিশিয়ে তার মধ্যে কালো জিরে দিয়ে অশ্বত্থ গাছের নিচে অর্পণ করলে সমস্যা নিমেষে দূর হয়ে যাবে।
যারা মাঝেমধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তারা তামার পাত্রে দুধ, গঙ্গাজল মিশিয়ে তাতে কালো জিরে দিয়ে শিবলিঙ্গের মাথায় ঢাললে অনায়েসই সেই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
দাম্পত্য কলহ থেকে মুক্তি পেত বা পারিবারিক সুখ বজায় রাখতে এক মুঠো কালো জিরে বাড়ির সদস্যদের মাথার চারপাশে সাত বার ঘুরিয়ে বাড়ির উত্তর দিকে ছিটিয়ে দিন। তারপর আর পিছনে ফিরে তাকিয়ে ঘরে চলে আসবেন।