সংক্ষিপ্ত

সাধারণ জীবনে দেখা যায় ক্ষুধা লাগলে আমরা পাকা কলা খাই, পেট খারাপ হলে আমরা কাঁচা কলা খাই। এভাবে যদি দেখা যায়, দুটিতেই পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। যার কারণে এর ব্যবহারও বাড়ছে।

কলা সাধারণত সব শারীরিক অসুখে নিরাময় হিসেবে কাজ করে। এছাড়াও এটি একটি সস্তা ফল যা ১২ মাস পাওয়া যায়। কলা দুই প্রকার- একটি পাকা অপরটি কাঁচা। কলা সবচেয়ে বেশি খাওয়া ফলগুলির মধ্যে একটি। এটি প্রায়ই ছোটখাটো অসুস্থতার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। কারণ সাধারণ জীবনে দেখা যায় ক্ষুধা লাগলে আমরা পাকা কলা খাই, পেট খারাপ হলে আমরা কাঁচা কলা খাই। এভাবে যদি দেখা যায়, দুটিতেই পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। যার কারণে এর ব্যবহারও বাড়ছে। আরও জেনে নিন পাকা ও কাঁচা কলার উপকারিতা।

কাঁচা কলা-

এটি সাধারণত একটি সবজি হিসাবে ব্যবহৃত হয়, যেমন কাঁচা কলা ভাজা বা সবজির আকারে ব্যবহার করা হয়। যদিও মানুষ এটা ভেবেও তা করে না কারণ এটি স্বাদে কষা।

কাঁচা কলার উপকারিতা-

এতে শ্বাসের পরিমাণ বেশি থাকে। যার কারণে এতে চিনির পরিমাণ বেশি থাকে না। ডায়াবেটিস রোগীরাও কাঁচা কলা খেতে পারেন। এছাড়াও, এটি লিভারের জন্য উপকারী, কারণ এতে প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া রয়েছে।

পাকা কলা-

বাজারে বা ফল বিক্রেতাদের কাছে পাকা কলা সহজেই পাওয়া যায়। ভারতে, কলা এখনও হাজার হাজার মানুষ খাদ্য হিসাবে ব্যবহার করে। কারণ এটি যেমন সস্তা, স্বাস্থ্যের জন্য ভালো তেমনি সহজলভ্য। আর সেই কারণেই দুপুরের খাবারের খরচ বাঁচাতে অনেকেই এটি খেয়ে থাকেন।

আরও পড়ুন- সকালে খালি পেটে চিবিয়ে খান কারি পাতা, এই ৫ রোগ আপনার ধারে কাছে ঘেঁষবে না

আরও পড়ুন- নাক দিয়ে বারবার রক্ত ​​পড়া হতে পারে এই রোগের লক্ষণ, স্বাভাবিক বলে এড়িয়ে যাবেন না

আরও পড়ুন- ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সে যদি এই ৪ উপসর্গ দেখতে পান, তাহলে অবিলম্বে সতর্ক হওয়া উচিত

পাকা কলার উপকারিতা-

পাকা কলা খুব সহজে হজম হয়। কারণ এতে রয়েছে উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্স যা হজমে সাহায্য করে। এছাড়া পাকা কলায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে।

পাকা কলার ক্ষতি-

গবেষণা অনুসারে, পাকা কলা কিছু পরিস্থিতিতে ক্ষতিকারক প্রমাণিত হয়। পাকা কলায় প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে, যার কারণে এটি টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের জন্য ক্ষতিকর প্রমাণিত হতে পারে।