সংক্ষিপ্ত

আমরা সবাই নিশ্চয়ই আমাদের বাড়ির বড়দের কাছ থেকে বলতে শুনেছি যে দুধ পান করলে শক্তি পাওয়া যায়। আপনি যদি শরীরকে ফিট ও সুস্থ রাখতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনার ডায়েটে দুধ অন্তর্ভুক্ত করুন।

প্রতি বছর পয়সা জুন বিশ্ব দুধ দিবস বা ওয়ার্ল্ড ম্লিক ডে হিসেবে পালিত হয়। এই দিনের মূল উদ্দেশ্য হল দুধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্যের উপকারিতা সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করা। কারণ দুধে এত শক্তি আছে যে প্রত্যেকেরই তা পান করা উচিত। তবে নানা সমস্যার কারণে মানুষ দুধ কিনতে পারছে না। আসুন আমরা আপনাকে বলি, এই দিনে অনেক কর্মসূচি এবং প্রচারের আয়োজন করা হয়, যাতে মানুষকে দুধের গুরুত্ব সম্পর্কে জানানো যায়।

আমরা সবাই নিশ্চয়ই আমাদের বাড়ির বড়দের কাছ থেকে বলতে শুনেছি যে দুধ পান করলে শক্তি পাওয়া যায়। আপনি যদি শরীরকে ফিট ও সুস্থ রাখতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনার ডায়েটে দুধ অন্তর্ভুক্ত করুন। শিশু, প্রাপ্তবয়স্ক ও বৃদ্ধদের জন্য এটি খুবই উপকারী। দুধে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন-ডি, পটাশিয়ামসহ আরও অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। যা শরীরকে নানাভাবে রক্ষা করে এবং শরীরে শক্তি বাড়ায়। জেনে নিন দুধ পান করলে কী কী উপকার পাওয়া যায়।

১) মশলাদার এবং তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার ফলে বুকে এবং পেটে জ্বালাপোড়া একটি সাধারণ সমস্যা। এমন অবস্থায় এমন খাবার খাওয়ার পর অবশ্যই দুধ পান করুন। এটি বুকজ্বালা থেকে মুক্তি দিতে কার্যকর।

২) শুধু স্বাস্থ্য নয় দুধ আমাদের ত্বকের জন্যও উপকারী। দুধ আপনার ত্বককে উজ্জ্বল, কোমল এবং সতেজ রাখে। এর পাশাপাশি এটি আপনার প্রাণহীন ত্বককে সুস্থ রাখতেও কার্যকর। এতে রয়েছে অনেক প্রাকৃতিক গুণ, যা ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।

আরও পড়ুন- স্প্রাউট সবার জন্য স্বাস্থ্যকর নয়, এটি এই সমস্যা থাকলে ক্ষতিকরও হতে পারে

আরও পড়ুন- হজম সংক্রান্ত এই ৫ মিথ কী বিশ্বাস করেন, এগুলি ভুল না সত্য জেনে নিন বিশেষজ্ঞদের মত

আরও পড়ুন- দুর্বল হাড়ে প্রাণ আসবে, মাংসপেশিতে প্রোটিন ভরবে, জেনে নিন সেদ্ধ চিকেন খাওয়ার ৬ উপকারিতা

৩) দুধ ক্যালসিয়ামের একটি সমৃদ্ধ উৎস। এটি দাঁতের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। নিয়মিত দুধ পান করলে দাঁতের ক্ষয় এড়ানো যায়। এছাড়াও আপনার দাঁত সব সময় মজবুত থাকবে।

৪) ওজন কমাতেও দুধ কার্যকর। দুধ আপনার জন্য একটি খুব স্বাস্থ্যকর বিকল্প হতে পারে। এর জন্য আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ২-৩ কাপ দুধ অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

৫) দুধে ভিটামিন-ডি পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায়। এমন পরিস্থিতিতে দুধ হাড় সুস্থ রাখতেও সহায়ক। হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য, আপনার খাদ্যে নিয়মিত দুধ অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।