পুজোর আগে শরীর ঠিক রাখতে অফিস যাত্রীদের জন্য ৬টি সেরা খাবার, সুস্থ থাকার টিপস
- FB
- TW
- Linkdin
যারা দুপুরে বাইরে খান
দুপুরে একটু বেশি খাবার খেলেও স্বাস্থ্যের তেমন ক্ষতি হয় না। আজ আমরা আপনাদের দুপুরে খাওয়ার জন্য কিছু খাবারের কথা বলব। দুপুরে খাওয়া খাবার হজম হতে যথেষ্ট সময় থাকায় স্বাস্থ্যের উপর কোন প্রভাব ফেলে না।
ভাত-ডাল
রান্না করার সময় না থাকলে ফটাফট ভাত-ডাল বানিয়ে নিতে পারেন। যদি প্লেন ডাল বা পাঁচ মিশালি ডাল খেতে পারেন। সঙ্গে , শাকসবজি দিয়ে একটা তরকারি বানিয়ে নিতে পারেন। ভাত-ডাল সহজপাচ্য খাবার। তাই এটি দুপুরের খাবারের জন্য একটি ভালো বিকল্প।
পরোটা
আপনার পছন্দের সবজির তরকারি বানিয়ে রুটি খেতে পারেন অথবা পুরি-আলু ভাজাও দুপুরের খাবারের জন্য একটি ভালো সংমিশ্রণ। ডায়েটে থাকা ব্যক্তিদের জন্যও রুটি-তরকারি একটি ভালো খাবার। ডাল, শাকসবজি এবং শাকের তরকারিও রুটির সাথে ভালো মানাবে।
ভুট্টার রুটি
ভুট্টার রুটির খাবার খুঁজে খুঁজে মানুষ থাকে। নিরামিষাশীদের প্রিয় খাবারের মধ্যে ভুট্টার রুটির খাবার অন্যতম। ভুট্টার রুটির সাথে সব ধরণের সবজির তরকারি মানানসই। মুরগির মাংস/খাসির মাংসের তরকারির সাথেও ভুট্টার রুটি মানানসই।
রাগির মণ্ড
বাসি-মুড়ি বলতেই অনেকের মুখে জল আসে। স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী খাবার। অসুস্থ হলে চিকিৎসকরাও রাগির খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন। রাগির মুড়ির সাথে আচার, ঝাল, সাম্বার, মুরগির মাংস/খাসির মাংসও মানানসই।
পোলাও
দুপুরের খাবারের জন্য পোলাওও ভালো। দুপুরের খাবারে বিভিন্ন সবজি, ডাল মিশ্রিত পোলাও খেলে পেট ভরা অনুভূতি হয়। চিত্রান্ন, টমেটো ভাত, পোলাও, ভাত দিয়ে কোনও ভাজা জাতীয় খাবার সহ বিভিন্ন ধরণের ভাতের পদ খেতে পারেন।
আমিষ প্রিয়দের জন্য
যদি আপনি আমিষপ্রিয় হন তাহলে দুপুরে খেতে পারেন। আমিষ হজম হতে বেশি সময় লাগে। দুপুরে মাংস খেলে তা হজম হতে রাত পর্যন্ত সময় থাকে। আপনার পছন্দের মাংসের পদ খেতে পারেন।