সংক্ষিপ্ত

অনেকসময় চিন্তা কম করলে নাকি স্ট্রেস কমে যায়। সেটা একদমই ভুল ধারণা।

আধুনিক লাইফস্টাইলে স্ট্রেসের কারণেই শরীরে বাসা বাধছে নানা ধরণের জটিল রোগ। ব্লাড প্রেসার, কোলেস্টেরলের সমস্যা দিন দিন যেমন বাড়ছে, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে হার্টে সমস্যাও। স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিকিৎসকরা নিয়মমাফিক খাওয়া-দাওয়া এবং শরীরচর্চার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। অনেকসময় চিন্তা কম করলে নাকি স্ট্রেস কমে যায়। সেটা একদমই ভুল ধারণা। স্ট্রেসের আসল কারণটা জানতে পারলে অনেক সহজে লড়াই করা সম্ভব হয়।

-

পরিবার অথবা কাজের জগতে চাপ যখন খুব বেশি চলে আসে তখনই নিজের অজান্তেই স্ট্রেসের শিকার হই আমরা। বিশেষ করে কাজের ধরণ, সহকর্মীদের মনোভাব, পরিবেশ সব কিছুর উপর এটা নির্ভর করে। তাই চাপ এলেও সেটাকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় সেটার চেষ্টা করতে হবে। খুব প্রয়োজন না পড়লে বাড়ি এসে অফিসের কাজ না করাই ভাল। ফোনটা যতটা পারবেন দূরে রাখুন। অফিসের ফোনের বদলে বিকল্প কোনও নাম্বার ব্যবহার করুন। বাড়ি ঢোকার পরে অফিস সংক্রান্ত বিষয়গুলি থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান। এতে অনেকটা স্ট্রেস মুক্ত হবেন। 

-

মনে রাখবেন, স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণের অন্যতম ভাল উপায় হল মেডিটেশন। নিজের হাজারো কাজের মধ্যে একটু সময় বার করে শান্ত মনে মেডিটেশন করলেই মুক্তি পাবেন এই সমস্যা থেকে।ফ্যাটি অ্যাসিড, ওমেগা থ্রি, আর মিনারেলস সহ অনেক ধরনের ফাইবার দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে এই আখরোট। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় আখরোট রাখুন। আখরোটে থাকা এইসব উপাদান স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এবং শরীরে অনেক উপকার হয়। ডিমের মধ্যে অনেক বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল থাকে। ডিমের মধ্যে থাকা এই উপাদান আমাদের ব্রেনের নিউরোনকে অনেক বেশি ক্ষমতাশালী করে তোলে। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ডিম রাখা অবশ্যই জরুরি।