সংক্ষিপ্ত

আম পাতায় অ্যান্থোসায়ানিডিন নামক ট্যানিন থাকে, যা প্রাথমিক ডায়াবেটিস নিরাময়ে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস রোগীরা আম খেতে না পারলেও এর পাতা অবশ্যই খেতে পারেন। আসলে, আমের পাতায় ইনসুলিন উৎপাদন এবং গ্লুকোজ ডেলিভারি উন্নত করার ক্ষমতা রয়েছে। তারা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্থিতিশীল করতে সাহায্য করতে পারে। 
 

গরমে আম দারুন সুস্বাদু। যাঁরা আম ভালোবাসেন তারা প্রায় সারা বছর এই একটি খাওয়ার আশায় থাকেন। তবে আম যাঁদের সুগার বা ডায়বেটিকদের বেশি খাওয়া উচিত নয়। কিন্তু জানেন কি এই রসালো ফলের পাতা ডায়বেটিক বা সুগারের জন্য কতটা উপকারী। যদি আপনারও এই পাতার উপকারিতা সম্বন্ধে জানা না থাকে তবে জেনে নিন এই গাছের পাতা কতটা কাজে লাগে। 
আম পাতায় অ্যান্থোসায়ানিডিন নামক ট্যানিন থাকে, যা প্রাথমিক ডায়াবেটিস নিরাময়ে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস রোগীরা আম খেতে না পারলেও এর পাতা অবশ্যই খেতে পারেন। আসলে, আমের পাতায় ইনসুলিন উৎপাদন এবং গ্লুকোজ ডেলিভারি উন্নত করার ক্ষমতা রয়েছে। তারা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্থিতিশীল করতে সাহায্য করতে পারে। 

কিভাবে আমের পাতা ব্যবহার করবেন 

এখন নিশ্চয়ই ভাবছেন আমের পাতা কীভাবে ব্যবহার করবেন। এর জন্য প্রথমে ১০-১৫টি আমের পাতা নিতে হবে। এরপর পানিতে ফুটিয়ে নিতে হবে। এবার এই পাতাগুলো সারারাত রেখে দিন। পরদিন সকালে পানি ফিল্টার করে খালি পেটে পান করুন। কয়েক মাস নিয়মিত এটি পান করলে আপনার রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

আরও পড়ুন- সঠিক সময়ে ও নিয়ম মেনে আম খেলে কমতে পারে ওজন, জেনে নিন কীভাবে

আরও পড়ুন- জাপানের এই বিউটি প্রোডাক্টের রহস্য জানলে অবাক হবেন, জেনে নিন কী এই কোজিক

আরও পড়ুন- মাখনের মতো গলে যাবে পেটের চর্বি, ঘরেই তৈরি করুন এই সবুজ পাতার এই পানীয়

প্রি-ডায়াবেটিস রোগীদের অবশ্যই চেষ্টা করতে হবে

আসলে আম গাছের পাতা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যাদের প্রি-ডায়াবেটিস আছে বা এই রোগে ভুগছেন, তাদের জন্য অবশ্যই আম পাতা একবার ব্যবহার করা উচিত, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখবে।