সারা বছর ধরে ঘরে বন্দি আট থেকে আশি। বছর শেষে এ যেন খানিক ছাড়পত্র। তাই সকলেই পা বাড়িয়েছে এবার ভিন জগতের পথে। কারুর তালিকায় পাহাড়, কেউ আবার বেড়িয়ে পড়ছে সমুদ্রের পথে। বছরের শেষ সপ্তাহে কোথায় যাওয়া যেতে পারে ভাবছেন! ঘুরে আসুন চেনা শহর...
অনেকেই মনে করেন ঘুরতে যাওয়ার জন্য মনসুন খুব একটা ভালো সময় নয়। তবে কিছু কিছু জায়গা আছে, যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ধরা পড়ে একমাত্র বর্ষাতেই। আপনিও যদি এই সময় কোনও ট্রিপ প্লান করেন, তাহলে এই ৫ টি জায়গাকে বাদ দেবেন না। চলুন জেনে নেওয়া যাক মনসুনের সেরা ৫ টি ডেস্টিনেশন।
একসময়ের ফরাসি ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত পন্ডিচেরি তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দিয়ে, বরাবরই পর্যটকদের আকৃষ্ট করে এসেছে। যারা শান্ত পরিবেশ পছন্দ করেন, তাঁদের বেড়াতে যাওয়ার সঠিক ঠিকানা হলো পন্ডিচেরি।
কিছুদিন আগেই কাঁথি মহকুমা প্রশাসনের তরফ থেকে নির্দেশিকা প্রকাশ করে বলা হয়, এবার থেকে দিঘায় আসতে গেলে পর্যটকদের সঙ্গে রাখতে হবে করোনা টিকার সার্টিফিকেট অথবা করোনা নেগেটিভ রিপোর্ট। এরপর থেকেই হোটেল ব্যবসায়ীদের কপালে পড়ে চিন্তার ভাঁজ।
শিব আর অন্নপূর্ণাদেবীকে শ্রদ্ধা জানিয়েই একগুচ্ছ প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন প্রাধনমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বারাণসীকে তুলে আনলেন আন্তর্জাতিক মাণচিত্রে। এলাকার উন্নয়নে তা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ থেকে খানিক স্বস্তি মিলতেই এবার ভ্রমণ মুখি সাধারণ মানুষ। লকডাউনের কোপ থেকে খানিকটা হলেও রেহাই পেতে দীঘা মন্দারমনি কিংবা পাহাড় বেছে নিচ্ছেন অনেকেই। না, সংখ্যাটা নেহাতই কম নয়। ক্রমেই হাজার হাজার মানুষের ভিড় বাড়তে থাকছে এলাকাগুলোতে। একদিকে যেমন তা পর্যটনের ক্ষেত্রে স্বস্তির খবর ঠিক ততটাই আতঙ্কের ছবি আগামী দিনের জন্য।
ভয়ানক বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, ভেঙেছে একাধিক জাতীয় সড়ক। পর্যচকদের এই পথে যাতায়াতে স্থগিতাদেশ। বাতিল করা হয়েছে এই পথের সমস্ত বিমান। আবারও মহা সংকটে পর্বত এলাকা।
৬০ মিটার গভীর জলের নিচে পরিত্যক্ত শহর
আছে গাছপালা, বাথরুম, লাইব্রেরির মতো সুবিধা
এটাই বিশ্বের গভীরতম ডিপ ডাইভ সুইমিং পুল
সর্বোচ্চ ভবন, বৃহত্তম শপিং মল-এর পর দুবাই-এর নয়া আকর্ষণ
রবিবার ছুটির আমাজে চলুন বেরিয়ে পড়া যাক মাছ ধরতে। এদিকে ভরা বর্ষায় জল উপচে পড়েছে মফস্বল থেকে মহানগরের অলিতে-গলিতে। কাছে পিঠে নিদেন পক্ষে একটা জল আসার জায়গা থাকলে, এখনও বাড়ির দিকে জিওল মাছ লাফাতে লাফাতে হাজির হয়। ধরতে পারুন আর না পারুন, চোখে সামনে অমন দৃশ্য দেখলে কেউ কি আর মাথা ঠিক রাখতে পারে। লাফ মেরে জলে নেমে মাছ ধরতে চাওয়ার মজাটাই তো আলাদা। স্বপ্ন ছিল ছোটবেলায় মাছ ধরবেন নিজে হাতে, কিন্তু ধরা হয়নি। হুড়হুড়িয়ে বয়েস চলে গেছে। কোনও অসুবিধা নেই, আপনার সেই চাপা পড়ে যাওয়া ইচ্ছেয় অক্সিজেন ভরে দিতে রইল মাছ ধরা নিয়ে সাত কাহন। শুধু দেখতে থাকুন একের পর এক ছবি, মন ধরে নিয়ে যাবে মাছে।