করোনার মাঝে ক্লান্ত, একদিনের জন্য কোথাও যাবেন ভাবছেন, তাহলে রইল এবার কয়েকটি সেরা ঠিকানা। তবে কেবল মাত্র একদিনর জন্যই কোনও রিসর্টে গিয়ে পাত পেরে খাওয়া আর ছুটির আমেজ। এমনই যদি পরিকল্পনা থেকে থাকে আপনার তবে নিঃসন্দেহে হাতের কাছে থাকা রিসর্ট হতে পারে আপনার ঠিকানা।
রবিবার ইউনেস্কো (UNSCO) তেলাঙ্গনার কাকাতিয়া রুদ্রেশ্বর মন্দিরকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের মর্যাদা দিয়েছেষ এই ঘটনার পরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তেলাঙ্গনার বাসিন্দাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন।
হিমাচল প্রদেশে একাধিক ভূমিধসের ঘটনা। কমপক্ষে ৯ পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। সেই ঘটনারই ভিডিও ভাইরাল।
করোনা নিয়ে একাধিক সমস্যা, শারীরিক থেকে মানসিক, কখনও কখনও সামাজিক জীবনের সাধারণ ছন্দ ব্যহত হওয়ার ক্ষোভ, সবকিছু ভুলে এবার এক ছোট্ট ট্রিপের প্ল্যানিং করছেন অনেকেই। তাই ফাইনাল ডেস্টিনেশন স্থির করার আগে একবার চোখ বুলিয়ে নিন বাজেটে।
ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে পর্যটন। এমনই সময় ভ্রমণের একাধিক পরিকল্পনা করে ফেলছেন বহু পর্যটকেরাই। যাঁরা এতদিন অপেক্ষায় দিন গুণছিলেন, তাঁদের সম্প্রতি মিলেছে ছাড়পত্র। একে একে খুলে যাচ্ছে সমস্ত পর্যটনের দরজাই। তাই ভিড়ও বাড়ছে রাতারাতি।
ভুটান সহ গোটা উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত ডুয়ার্স। বিস্তীর্ণ বনভূমি, ছোট-বড় পাহাড়, একাধিক নদী, চা বাগান সব মিলিয়ে এক অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে চাইলে, ডুয়ার্স আপনার জন্য একেবারে সঠিক স্থান।
সান্দাকফুতে পা রাখা মানেই গাড়ি হিসেবে বেছে নেওয়া ল্যান্ড রোভার। পাহাড়ের কোলে এই গাড়ির রাজত্ব এখনও এক ভিন্ন আকর্ষণ পর্যটকদের কাছে। কিন্তু কেন এভাবে ল্যান্ড রোভারের দাপট!
হিমালয়য়ের অপরূপ সৌন্দর্যের কারনেই ফালুটের খ্যাতি সর্বত্র। মেঘ না থাকলে এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা এবং এভারেস্ট একেবারে স্পষ্ট দেখা যায়। এখান থেকে সূর্যাস্ত দেখার আনন্দটাই আলাদা। সান্দাকফু থেকে প্রায় ২৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ফালুট ট্রেক-এর জন্য খুবই জনপ্রিয়।
রাজ্যের অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্র গুলির মত দক্ষিণ 24 পরগনা -র বকখালি পর্যটন কেন্দ্রের জন্য এবার চালু হল সরকারি বিধি নিষেধ। এবার থেকে বকখালি সহ সুন্দরবনের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে যেতে হলে লাগবে অন্তত দুটি ভ্যাকসিন নেওয়ার শংসাপত্র অথবা ৪৮ ঘণ্টা আগে করোনা পরীক্ষা -র রিপোর্ট নেগেটিভ হতে হবে। রবিবার সকাল থেকেই সেই নির্দেশিকা লাগু হয়। সেই মত রবিবার সকাল থেকেই নির্দেশ পালনের জন্য বকখালি পর্যটন কেন্দ্রে ঢোকার মুখেই নামখানায় চেকিং এর ছবি ধরা পড়ল।
গ্রীষ্ম কিংবা শীত। এই দুই মরসুমেই জমে যায় ট্রেকিং-এর সুখ। কেউ প্রথমবার পরিকল্পনা করে ঘর ছাড়েন, কেউ আবার নেশার টানে পাহাড়ের পথে পা বাড়ান। সান্দাকফু হল তেমনই এক জায়গা, যা মেলে হাতের নাগালে।