কাকিমার ম্যাজিক টি-হল এই সব রোগের মোক্ষম দাওয়াই দাবী এমনটাই। এই চা নিয়মিত পানেই মিলবে শরীরের জটিল সব রোগের নিরাময়ের উপায়।

স্থূলতা এমন একটি রোগ যা হালকাভাবে নেওয়া হলেও এটি আমাদের শরীরকে রোগের আবাসস্থল করে তোলে। আমাদের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের ফলে আমাদের স্বাস্থ্য অনেকাংশে উন্নত হতে শুরু করে।

আমরা অনেক রকমের চা-এর বিষয়ে জানি। দুধ চা, লিচার চা, আদা চা আরও নানান রকম। তবে সম্প্রতি সারা বিশ্ব মজেছে তন্দুরী চা-এ। চা প্রেমীদের কাছে এই পানীয় অত্যন্ত জনপ্রিয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে বানাবেন এই জনপ্রিয় তন্দুরী চা।

সুগন্ধ এবং স্বাদের জন্য বিখ্যাত পানীয় চা বহু শতাব্দী ধরে মানব সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। স্বাদ এবং আরামের বাইরে, চা স্বাস্থ্যের জন্যও ভীষণ উপকারী। বিভিন্ন রোগ সংক্রমণ রুখতে শরীরকে সুস্বাস্থ্যকর করে তোলে এই অতি পরিচিত দৈনন্দিন পানীয়। 

এলাচ পেটের অতিরিক্ত অম্লতা কমাতে সাহায্য করে ও অন্ত্রের কার্যকারিতা ঠিক রাখে। এতে আছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যৌগ। যা প্রদাহের সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে। সঙ্গে কোষগুলোকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।

গরমে বেছে নিন এই চারটি বয়ফ চায়ের মধ্যে একটি, দূর হবে একাধিক স্বাস্থ্য জটিলতা। দেখে নিন কী কী চা রয়েছে এই তালিকায়।

ওল্ড মঙ্ক চা গোয়ার সমুদ্র সৈকতে বিশেষভাবে তৈরি করা হয় এবং স্থানীয় মানুষ ও পর্যটকদের মধ্যে খুব বিখ্যাত হয়ে উঠছে। ওল্ড মঙ্ক চা তন্দুর চায়ের মতোই রাম দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে।

জানলে অবাক হবেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পানীয় চা। শীতের সময় শরীর গরম রাখার এটাই সবচেয়ে সহজ উপায়। ঠান্ডা আবহাওয়ায় এটি একটি দুর্দান্ত পানীয় বিকল্প। চলুন জেনে নিই মসলাযুক্ত চায়ের উপকারিতা।

বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রকের তরফে জারি করা নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, দার্জিলিং, কাঙ্গরা, অসম ও নীলগিরি চায়ের সঙ্গে আমদানি করা চা পাতা আর মেশানো যাবে না। এই সব চায়ের গুণগত মান ও সুনাম বজায় রাখতেই এই কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হল কেন্দ্রের তরফে।

মূলত প্রাচীন কাল থেকেই এই সমস্যা গুলির জন্য বিভিন্ন টোটকা ব্যবহার করে আসছে মানুষ। বর্তমানে অনেকে এই ঠান্ডা লাগার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বা দোকান থেকে ওষুধ কিনে খেয়ে নি। তবে আপনি যদি প্রাচীন কাল থেকে চলে আসা জনপ্রিয় টোটকা গুলি মেনে চলেন সেক্ষেত্রে আপনার দূর হতে পারে ঠান্ডা লাগার সমস্যা।