তদন্তের সময় অভিযুক্ত জামান মীর, আলী মোহাম্মদ মীর এবং ইকবাল গান্দ্রু স্বেচ্ছায় ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে তাদের ভূমিকার কথা স্বীকার করেন। এছাড়া আরও চারজন সিবিআইয়ের পুলিশ সুপারের কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
এই মাসের শুরুর দিকে, ইয়াসিন মালিককে কাশ্মীর উপত্যকায় সন্ত্রাস ও জঙ্গিমূলক কার্যকলাপের অপরাধে গ্রেফতার করা হয়। ২০১৭ সালে কাশ্মীর উপত্যকায় অশান্তি তৈরি করার অপরাধে অভিযুক্ত করা হয় তাকে।