বৃহস্পতিবার সন্ধে সাড়ে ৭টা নাগাদ হাসপাতাল থেকে হুইলচেয়ারে বসে বাইরে বেরোন মমতা। তারপর তাঁকে গাড়িতে বসিয়ে বাড়ি নিয়ে যান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে বের করতে হবে সেই ফ্লুইড। এসএসকেএম-এর ফিজিক্যাল মেডিসিন ও পেন ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রধান রাজেশ প্রামাণিকের নেতৃত্বে চলছে চিকিৎসা প্রক্রিয়া।
এখনও ব্যথা কমেনি বলেই জানা যাচ্ছে হাসপাতাল সূত্রে। আর কতদিন চিকিৎসাধীন থাকতে হবে তৃণমূল নেত্রীকে?
আবারও বেসুরো মদন মিত্র। ভবানীপুর থানায় অভিযোগ দায়ের নিয়ে দলকে কটাক্ষ করে বলেন তিনি কিছুই মনে করবেন না।
বাম আমলে এসএসকেএম-এ মদনই ছিলেন শেষ কথা। তৃণমূল আমলেও বজায় ছিল সেই প্রতিপত্তি।
পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৫০৯ এবং ৫০৬ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে তৃণমূল বিধায়কের নামে।
হাসপাতালের বিরুদ্ধে স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপ দাবি করলেন মদন মিত্র।
অনুব্রত মণ্ডলকে তলব করেছে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা সিবিআই। সোমবার নিজাম প্যালেসে হাজিরা দেওয়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এবারও হাজিরা দেবেন না অনুব্রত মণ্ডল। তাঁর
গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় একাধিক শারীরিক সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভরতি কিংবদন্তি পরিচালক তরুণ মজুমদার। এসএসকেএম হাসপাতালের আই সি ইউ তে ভর্তি রয়েছেন তিনি।
যাই হোক দীর্ঘদিন ধরেই হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন অনুব্রত। আর আজ সেখান থেকে ছুটি পাওয়ার পর বেজায় খুশি তিনি। আনন্দের চোটে হাসপাতালের নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের তিনি মিষ্টি মুখ করান।