এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (EPFO) বোর্ড ২০২২-২৩ আর্থিক বছরের জন্য EPF অ্যাকাউন্টে ৮.১৫ শতাংশ সুদের হার নির্ধারণ করেছিল এবং এটি অনুমোদনের জন্য অর্থ মন্ত্রকের কাছে পাঠিয়েছিল।
এই নিয়োগ প্রক্রিয়া EPFO-তে ২৮৫৯ টি পদ পূরণ করবে। আবেদনের শেষ তারিখ এপ্রিল ২৬, ২০২৩। নির্বাচন যোগ্যতা, মেধা তালিকায় স্থান, মেডিকেল ফিটনেস, আসল নথির যাচাইকরণ এবং EPFO দ্বারা নির্ধারিত অন্যান্য মানদণ্ড পূরণের সাপেক্ষে এই প্রক্রিয়া চলবে।
২০২২-২৩ সালের EPF আমানতের সুদের হার সম্মতির জন্য অর্থ মন্ত্রকের কাছে পাঠানো হবে। সুদের হার তখনই দেওয়া হবে যখন অর্থ মন্ত্রক EPFO-এর এই সুদের হারে সম্মতি দেবে।
গুয়াহাটিতে এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অরগানাইজেশনের সেন্ট্রাল বোর্ডের ট্রাস্টিদের সঙ্গে বৈঠক হয়। সেই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকার ওপর সুদের হার কামানো হবে। ৮.৫ শতাংশ সুদের হার কমিয়ে ৮.১ শতাংশ করার কথা আনুষ্ঠানিকভাবে জানান হল। বোর্ডের তরফে নেওয়া এই সিদ্ধান্ত খুব শীঘ্রই পাঠানো হবে কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রনালয়ে।
এখন থেকে প্রভিডেন্ট ফান্ডে নমিনির নাম নথিভুক্ত থাকা বাধ্যতামূলক। নাম নথিভুক্ত না থাকলে ব্যক্তির মৃত্যুর পর পিএফ ক্লেম করা অসুবিধা হয়। এই কারণেই সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে এমন সিদ্ধান্ত। এবার এই প্রসঙ্গে টুইট করল সংস্থার পক্ষ থেকে। টুইটে বলা হল, কেন একজন ব্যক্তি ই নমিনেশন ফাইল করবেন।
প্রভিডেন্ট ফান্ডে নমিনির নাম নথিভুক্ত থাকা বাধ্যতামূলক। নাম নথিভুক্ত না থাকলে ব্যক্তির মৃত্যুর পর পিএফ ক্লেম করা অসুবিধা হয়। অনলাইনেই নমিনির নাম নথিভুক্ত করা যায়।
এতদিন পর্যন্ত বার্ষিক ২.৫ লাখ টাকা আয়ের ওপর পি এফের করে ছাড় দেওয়া হত। আগামী বাজেটে সেই টাকার পরিমান দ্বিগুণ করা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সরকারী কর্মীদের প্রইডেন্ট ফান্ডের সমতুল্য় করার জন্যই কেন্দ্রের তরফে ২০২২-২৩ অর্থ বর্ষের বাজেটে এই ঘোষণা করা হতে পারে।
২০২০-২০২১ বাজেটে সব ধরনের কর্মীর ক্ষেত্রে কড়ে সীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল আড়াই লক্ষ টাকা। সেটা বেড়েই দ্বিগুণ অর্থাৎ পাঁচ লক্ষ হতে পারে বলে আশা। জানা গিয়েছে, এতে সব ধরনের কর্মীরা (Employees) এই কড়ের সুবিধা পাবেন।
চাকরি বদলানোর সঙ্গে প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পিএফ অ্যাকাউন্টেরও ট্রান্সফার করতে হয়। ইউনির্ভাসল অ্যাকাউন্ট নম্বর দিয়ে ঘরে বসেই প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা ট্রান্সফার করে ফেলুন।