বিজেপি সূত্রের বক্তব্য, ‘কংগ্রেস সস্তার রাজনীতি করছে। জেপি নাড্ডা-কে যেমন আমন্ত্রণ জানানো হয়নি, ঠিক তেমনভাবেই মল্লিকার্জুন খাড়গেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
কলকাতায় একাধিক বৈঠক করেন। সেখানে বুথ স্তর থেকেই বিজেপির সংগঠন মজবুত করার পরামর্শ দেন দেব। তিনি দলের নেতা ও কর্মীদের আরও বেশি করে মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়ার কথা বলেছেন।
একদিকে বিজেপির ক্ষেত্র মজবুত করা, অন্যদিকে আরএসএস-এর সংগঠন পরিধি বাড়িয়ে তোলা…. দুই সংগঠনেরই এখন পাখির চোখ পশ্চিমবঙ্গ।
বাংলা সফরে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এই রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেস সন্ত্রাসের রাজত্ব চালাচ্ছে বলে অভিযোগ তাঁর।
বিজেপির জাতীয় কার্যনির্বাহী সভায় সমস্ত রাজ্যের রাজ্য সভাপতিরা কাজের তথ্য দেন। এতে রাজস্থান এবং তেলেঙ্গানার কাজ সেরা বলে প্রমাণিত হয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রী এই রাজ্যগুলির রাজ্য সভাপতি সতীশ পুনিয়া এবং বুন্দি সঞ্জয় কুমারের প্রশংসাও করেছেন।
দুই দিনের সফরে রাজ্যে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। মায়াপুরের মন্দির থেকে বেহুয়াডহরি যাবেন বিজেপি নেতা।
মাত্র একটি রাজনৈতিক সভা করলেও, রাজ্য কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতৃত্বের সঙ্গে আলাদা করে বৈঠক করতে পারেন নাড্ডা।
মোদীর পর বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের অপর দুই প্রধান মুখ অমিত শাহ এবং জে পি নাড্ডার বঙ্গে আসার দিনক্ষণ ঠিক হলে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছিল দলের অন্দরে। কিন্তু, এবার তাও বাতিল হয়ে গেল।
রাজ্যে আসছেন বিজেপির দুই শীক্ষ নেতা অমিত শাহ ও জেপি নাড্ডা। জানুয়ারিতেই দুই নেতা রাজ্য সফর করবেন। এই রাজ্যে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
দলের কোন্দল আর সংগঠন সামলাতে জানুয়ারি থেকে অমিত শাহ ও জে পি নাড্ডা- দু, তিনমাস পরপরই আসবেন এ রাজ্যে। শাহ ও নাড্ডার লাগাতার বঙ্গ সফরের বিষয়টি দিল্লির তরফে দলের রাজ্য শাখাকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।