সংক্ষিপ্ত
- লকডাউনের মধ্যেই ভাড়াটিয়াকে উঠে যেতে বলে বাড়িওয়ালা
- বাড়ি না ছাড়ায় ভাড়াটিয়ার লাইট- ফ্যান-জল বন্ধ করে দিল বাড়িওয়ালা
- অভিযোগের ভিত্তিতে বাড়িওয়ালা ছেলেকে গ্রেফতার করে পুলিশ
- উল্লেখ্য়, সম্প্রতি একই ছবি উঠে এসেছিল খাস কলকতার বুকেও
লকডাউনের মধ্যে জোর করে ভাড়াটিয়াকে উঠে যেতে বলে বাড়িওয়ালা। বাড়ি না ছাড়ায় ভাড়াটিয়ার ঘরের লাইট ফ্যান জল বন্ধ করে দিল বাড়িওয়ালা। অভিযোগের ভিত্তিতে বাড়িওয়ালা ছেলেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার কোতোয়ালি থানার কৃষ্ণনগর তাতিপাড়ায়।
আরও পড়ুন, দূষণের মাত্রা কমতেই ম্য়াজিক, কলকাতার গঙ্গা বক্ষে ফিরে খুশির লাফ ডলফিনের
জানা গিয়েছে, ভাড়াটিয়া মহম্মদ আক্তার পেশায় একজন গাড়ি চালক। দু বছর চার মাস ধরে কৃষ্ণনগরের ওই বাড়িতে ভাড়া থাকছেন। এক বছর চুক্তিতে ভাড়াটিয়া হিসেবে ওই বাড়ি ভাড়া নেওয়ার পর পর মেয়ের পরীক্ষার কারনে আরও এক বছর বাড়িওয়ালা অনুমতিতে ওই বাড়িতে থেকে যান। চুক্তি অনুসারে ১ মে বাড়ি ছেড়ে দেওয়ার কথা। কিন্তু হঠাই লকডাউন হয়ে যাওয়ায় আর বাড়ি ছেড়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি। কিন্তু লকডাউনের মধ্যে জোর পূর্বক তাকে বাড়ি ছেড়ে দিতে বলা হয়। বাড়ি না ছাড়ায় তার জল, বিদ্য়ুত যোগাযোগা ছিন্ন করে দেওয়া হয়। বিষয়টি জানতে চাইলে, বাড়িওয়ালা বলেন জল, লাইট আর ফ্যান লকডাউন হয়ে গেছে।
উল্লেখ্য়, সম্প্রতি একই ছবি উঠে এসেছিল খাস কলকতার বুকেও। ভাড়াটিয়া স্বাস্থ্য দফতরের সঙ্গে যুক্ত। হাসপাতাল থেকে হাসপাতাল অক্সিজেন সরবরাহ করাই তাঁর কাজ। তাই করোনা আতঙ্কে এতটাই কেঁপে উঠলেন বাড়িওয়ালা, যে সেই আশঙ্কাতেই ভাড়াটিয়াকে বাড়ি থেকে দিয়েছিলেন তাড়িয়ে। ঘটনাটি ঘটেছিল দক্ষিণ শহরতলীর নরেন্দ্রপুর থানা এলাকায়। তবে এবার নদিয়ায় এই ঘটনায় আরও নড়েচড়ে বসল পুলিশ প্রশাসন।
মেডিক্যালের ছোঁওয়া মানিকতলায়, করোনা আক্রান্তের সংস্পর্শে আসায় দমকল কেন্দ্রের ৩২ কর্মী কোয়রান্টিনে
বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্য়া, মেডিক্য়ালে চিকিৎসক ও সংক্রামিত রোগী থেকে কোয়ারেন্টিনে অন্তত আরও ৪৫
সঙ্ঘাত শেষেও ঘরবন্দি, করোনা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে মুখ্যসচিবকে চিঠি কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের