- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- চাকরিহারা শিক্ষকদের পাশে শুভেন্দু, মমতার উল্টো পথে গিয়ে বিধানসভায় আন্দোলনের প্রস্তুতি বিজেপির
চাকরিহারা শিক্ষকদের পাশে শুভেন্দু, মমতার উল্টো পথে গিয়ে বিধানসভায় আন্দোলনের প্রস্তুতি বিজেপির
TMC Vs BJP: চাকরিহারা শিক্ষক ইস্যুতে তৃণমূলের বিরোধিতায় বিজেপির। শুভেন্দুর পাশে থাকার বার্তা। উঠতে পারে বিধানসভার বাদল অধিবেশনেও।

বিধানসভা অধিবেশন
আগামী ৯ জুন শুরু হচ্ছে বিধানসভায় বাদল অধিবেশন। সাসপেনশন উঠে যাওয়া সেই অধিবেশনে যোগ দিতে পারেন শুভেন্দু অধিকারী।
চাকরিহারা শিক্ষকদের পাশে
বাদল অধিবেশনে যোগ দিয়ে শুভেন্দু অধিকারী চাকরিহারা শিক্ষকদের পাশে থাকার বার্তা দিতে পরেন।
চাকরিহারা শিক্ষক-ইস্যু
বিজেপি সূত্রের খবর আসন্ন বিধানসভা অধিবেশন চাকরিহারা শিক্ষক - এটাই একটা বড় ইস্যু করতে চাইছে বিজেপি। আর সেইমত প্রস্তুতি শুরু হয়েছে বিরোধী শিবিরে। তৃণমূলের উল্টোপথে গিয়েই আন্দোলনের প্রস্তুতি বিজেপি শিবিরে।
আন্দোলনকারী শিক্ষকদের ওপর হামলা
চাকরিহারা শিক্ষকদের ওপর হামলার অভিযোগ তুলে বিধানসভায় সরব হতে পারে বিজেপি।
শুভেন্দুর বার্তা
সম্প্রতি বিকাশভবনের সামনে চাকরিহারা শিক্ষকদের আন্দোলনে সামিল হয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা। সেখানেই তিনি জনান শিক্ষকদের ওপর হামলার ঘটনার প্রতিবাদে বিধানসভার অধিবেশন অচল করে দেওয়া হবে।
উত্তরবঙ্গ সফরে শুভেন্দু
সোমবারই উত্তরবঙ্গে সফরে গিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু যাওয়ার আগে তিনি জানিয়েছেন, চাকরিহারা শিক্ষকরদের পাশে তিনি রয়েছেন।
শুভেন্দুর হুঁশিয়ারি
আমি সেদিন খোলা মঞ্চে তাঁদের প্রস্তাব দিয়েছিলাম আপনারা কী ধরনের সহযোগিতা চান আমাদের বলুন। যে ধরনের সহযোগিতা আমাদের তরফ থেকে সম্ভব, তা অবশ্যই আমরা করব।
আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
শুভেন্দুর এই কথায় রাজ্যের শাসকদলের অনেক নেতাই আন্দোলনের গন্ধ পাচ্ছেন। বিধানসভায় চাকরিহারা শিক্ষক ইস্যুতে বড় আন্দোলন হতে পারে বলেও অনেকে মনে করছেন
অন্য পথে মমতা
যদিও চাকরিহারা শিক্ষকদের আন্দোলন ইস্যুতে সোমবার মুখ খুলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, আন্দোলনের একটি নির্দিষ্ট সীমা রয়েছে। আন্দোলনকে তিনি উস্কানি বলেও সমালোচনা করেছেন।
মমতার বার্তা
উত্তরবঙ্গ যাওয়ার পথে মমতা বলেন, আমার যথেষ্ট সিমপ্যাথি ছিল। থাকবে। আমি বলেছিলাম রিভিউ করব। কোর্টে কিছু বাধ্যবাধকতা থাকে। আমরা রিভিউ পিটিশন করেছিলাম। আদালত কোনও সিদ্ধান্ত নিলে মানব না বলতে পারি না। এখনও কারও মাইনে বন্ধ হয়নি। গ্রুপ সি, ডি কর্মীদের স্কিম করে মাইনে দেওয়া হচ্ছে। এই আন্দোলনে যারা উসকানি দিচ্ছে তারাই মামলা করেছে। নাটের গুরুরা, স্বার্থরক্ষার গুরু হয়ে যায় তাহলে মুশকিল। রাজ্য সরকারের উপর ভরসা রাখা উচিত ছিল। শিক্ষকদের কাছ থেকে সৌজন্য, সম্মান আশা করি।
চাকরিহারাদের আন্দোলন
টানা ১৩ দিন ধরে বিকাশ ভবনের সামনে অবস্থান বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন চাকরিহারা 'যোগ্য' শিক্ষকরা। নতুন করে পরীক্ষা দিতে নারাজ তারা।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ
গত ৩ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে চাকরি গিয়েছে রাজ্যের প্রায় ১৬ হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মীর। ২০১৬ সালের পুরো প্যানেলই বাতিল করে দিয়েছে সরকার।

