ফের দিল্লি কাণ্ডের ছায়া! প্রথমে ব্ল্যাকমেইল, পরে চলন্ত বাসে নির্দয় ভাবে ধর্ষণ করা হল নাবালিকাকে
ভয়ঙ্কর এই ঘটনা ঘটেছে মুম্বইয়ের ভাসিতে। কিশোরীর বয়ান অনুযায়ী নাবালিকা আর তার ছোট ভাই একই সঙ্গে ডিসেম্বর মাসে পর্ণগ্রাফি দেখছিল।
পরে পুলিশ প্রাথমিকভাবে তার বিরুদ্ধে বহু ধারায় মামলা দায়ের করে। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৪৩ ধারা, ৩২৩ ধারা এবং ৫০৪ ধারা এর অধীনে এই এফআইআর নথিভুক্ত করা হয়েছে।
নরেন্দ্রপুরে নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ। অপহরণ করে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে এই ঘটনায় অভিযুক্ত দম্পতিকে।
নির্যাতিতা নাবালিকা পিতৃহীন। মায়ের সঙ্গে থাকে শান্তিপুরে। সোমবার দোলের দিন রাতে আত্মীয়ার বাড়িতে গিয়েছিল মা। সেই সুযোগ নিয়ে প্রতিবেশী যুবক তাদের বাড়িতে ঢুকে পড়ে।
অন্ধ্র পুলিশ জানিয়েছে, নাবালিকাকে তার প্রেমিক ও বন্ধুরা আরকে বিচে নিয়ে গিয়েছিল। সেখানেই তাকে আটকে রেখে গণধর্ষণ করা হয়।
মঙ্গলবার গভীর রাতে অশোকনগর থানায় নাবালিকা ছাত্রীর পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে আব্দুর রহমনকে।
সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়েছে নির্যাতিতা গোপনাঙ্গ দিয়েও রক্ত ঝরছিল। পুলিশের অনুমান নির্যাতিতা মানসিক প্রতিবন্দ্বী । সাতনা থেকে নিয়ে এসে তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে।
মেয়েটিকে বেশ কয়েকবার ধর্ষণ করার পর অভিযুক্ত তাকে হুমকি দিয়েছিল যে, কাউকে কিছু বললে সে তাকে মেরে ফেলবে। শুধু তাই নয় প্রত্যেক বার ধর্ষণের পরে নাবালিকার মুখ বন্ধ রাখার জন্য তাকে ১০ টাকা করে দিত অভিযুক্ত।
দিল্লির নাবালিকাকে ধর্ষণে অভিযুক্ত সরকারি আধিকারিক। স্ত্রীও নাবালিকাকে গর্ভনিরোধক বড়ি খাইয়েছিল। ২০২০- ২০২১ সালের ঘটনায় তোলপাড় রাজধানী।