মোদী জানিয়েছিলেন ‘শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে বহু যোগ্য চাকরিপ্রার্থী সমস্যায় পড়েছে। ওই সকল যোগ্য প্রার্থীকে কীভাবে সাহায্য করা যায় সেটা দেখার জন্য আমি বাংলার বিজেপি সভাপতিকে বলেছি। একটা লিগাল সেল এবং একটা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম তৈরির কথা বলেছি’।
ভিডিও ফুটেজে যা দেখা যাচ্ছে তা হল গাড়ি থেকে নেমে মমতা সুস্থভাবেই হেলিকপ্টারের দিকে এগিয়ে যান। সিঁড়ি দিয়ে ওপরে উঠে যান। সেখানেই পড়ে যান।
চাকরিহারাদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছেন যারা বিভিন্ন জায়গা থেকে লোন নিয়ে বসে রয়েছেন। এই সব চাকরিহারাদের পাশে দাঁড়িয়ে রাজ্য সরকার ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রায়গঞ্জের জনসভা থেকে সরাসরি এসএসসি-র রায় নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন। সেখানেই তিনি বলেন, আগেই বলেছিল বোমা ফাটাবে।
তমলুকের হেভিওয়েট বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সমর্থনে নিজের জেলায় জোড়া সভা করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আর সেই সভা থেকেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে বোমা ফাটালেন প্রাক্তন জাস্টিস।
মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, যুব প্রজন্ম না এগিয়ে আসলে রাজনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবেন মানুষ। উদাহরণ হিসেবে চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে দেবাংশু ভট্টাচার্য, সায়নী ঘোষের মতো তরুণ নেতা-নেত্রীর টিকিট পাওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
অমিত শাহ বলেন, একটা সময় বাংলার তাঁতের শাড়ি ও মুগার সিল্ক শাড়ি বিখ্যাত ছিল। এই জাতীয় শিল্পগুলিকে আবারও তুলে ধরতে হবে। বাংলার একটা সময় সোনার বাংলা ছিল। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাকে বোমার শব্দে ভরে দিয়েছেন।
২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে প্রত্যেক রাজনৈতিক দল এখন তোড়জোড় শুরু করে দিয়েছে নিজেদের জায়গা ধরে রাখার জন্য। আবার এসবের মধ্যেই বিজেপি এবার ৪০০ আসন দখল করার স্লোগান তুলছে
যাদবপুর লোকসভা আসন থেকে, সিপিআই (এম) সৃজন ভট্টাচার্যকে প্রার্থী করেছে, তৃণমূলের প্রার্থী এখানে সায়নি ঘোষ, অন্যদিকে, বিজেপি ডাঃ অনির্বাণ গাঙ্গুলিকে প্রার্থী করেছে এবং এসইউসিআই কল্পনা দত্তকে প্রার্থী করেছে। এবারের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে ত্রিমুখী।
দিলীপ ঘোষের এই মন্তব্যকে অশোভন আখ্যা দিয়ে বিজেপি তাঁকে নোটিশও দিয়েছে। বিজেপি লিখেছে, দিলীপ ঘোষের এই মন্তব্য দলের ঐতিহ্যের পরিপন্থী।