মুর্শিদাবাদের প্রার্থী মহম্মদ সেলিম। রানাঘাটের প্রার্থী প্রাক্তন সাংসদ অলকেশ দাস, বর্ধমান-দুর্গাপুরের সুকৃতী ঘোষাল, বোলপুরের প্রার্থী প্রাক্তন বিধায়ক শ্যামলী প্রধান।
অন্যদিকে বেলডাঙায় আক্রমণ করা হয় কংগ্রেস কর্মী সমর্থকদের উপর। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।
এমনটাই জানা যাচ্ছে হাসপাতাল সূত্রে। জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পঞ্চায়েত ভোটে মাত্রা ছাড়া সন্ত্রাস বাংলায়। মুর্শিদাবাদে খুন তিন তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী। কালিয়াচকে খুন এক। জলপাইগুড়িতে আক্রান্ত তৃণমূল প্রার্থী।
গত শনিবার আইএসএফ-এর সভায় পুলিশের উপর পালটা আক্রমনের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় আলমগিরকে। মঙ্গলবার মুর্শিদাবাদের খড়গ্রাম থানার এরোয়ালি গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁকে।
যাদবপুরের প্রাক্তনী তথা মাও নেত্রীর যোগসূত্রে আরও দুই জন এসটিফের জালে ধরা পড়েছে। আদালতের অনুমতি নিয়ে ধৃতদের বহরুমপুর জেল থেকে কলকাতায় নিয়ে এসেছে কলকাতা পুলিশের এসটিএফ।
কার্তুজ থেকে শুরু করে, কুখ্যাত অস্ত্র কারবারিরাও পুলিশের হেফাজতে আসতে শুরু করেছে। যা নিয়ে রীতিমতো রাজনৈতিক তরজা জমে উঠেছে। প্রশ্ন উঠছে তাহলে কি মুর্শিদাবাদ বারুদের স্তূপে উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে।
রাজ্যের মধ্যে সীমান্ত জেলা মুর্শিদাবাদ কন্যাশ্রী প্রকল্পে শীর্ষ স্থান অধিকার করে রোল মডেল মুর্শিদাবাদ। কন্যাশ্রীতে চলতি অর্থবর্ষে জেলার ২ লক্ষ ১৩ হাজার ছাত্রীকে এই প্রকল্পের আওতায় আনার পরিকল্পনা ছিল, সেই সংখ্যা ইতিমধ্যেই ছাপিয়ে গিয়েছে।
মুর্শিদাবাদে আক্রমণের মুখে অধীর। এবার নিজের খাসতালুক মুর্শিদাবাদে রবিবার পুরভোটে আক্রমণের মুখে পড়লেন, তার গাড়ি আটকে হামলার চেষ্টাও করা হয় অভিযোগ।
স্থানীয় কিছু মানুষ ও বিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষকদের সহযোগিতায় প্রাণে বাঁচতে স্কুলের একটি ঘরে আত্মগোপন করে থাকেন তিনি।কিন্তু সেইসময়ও তাঁর ওপর চড়াও হন অভিভাবকরা। পরিস্থিতি বেসামাল দিতে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বিশাল পুলিশবাহিনী। উর্দিধারীদের সামনে প্রধান শিক্ষকের শাস্তির দাবিতে সরব হন অভিভাবকরা।