রেশন দুর্নীতি থেকে শুরু করে নিয়োগ দুর্নীতি, মাঝেমধ্যেই শিরোনামে উঠে আসে নানান মামলা। সেসব মামলায় আবার নাম জড়িয়েছে রাজ্যের নানান হেভিওয়েটের। এবার বাংলার এমনই একটি দুর্নীতি নিয়ে তৎপর কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার।
রবিবার শপথ গ্রহণের পর সোমবার মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠক হয়। সেখানেই মন্ত্রীদের মন্ত্রক বিলি করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
পশ্চিমবঙ্গে রীতিমত মাটি হারা হয়েছে বিজেপি। কেন? সেই ফলের দায় কি নিতে হবে বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও বঙ্গ বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে? জানা গিয়েছে শুক্রবার দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে ডেকে পাঠানো হয়েছে তাঁদের।
রবিবার সুকান্ত বলেন, ' কলকাতা, নদিয়া বসিরহাটে ভোট পরবর্তী হিংসা শুরু হয়েছে। বিজেপি ক্ষমতায় এলেই উত্তর প্রদেশের ট্রিটমেন্ট হবে। পুরো এনকাউন্টার হবে। দুষ্কৃতীরা যেন সাবধানে থাকে। তাদের দিন ঘনিয়ে এসেছে।'
বিজেপি রাজ্য সভাপতি ও বালুরঘাট কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারকে দেখে গো ব্যাক স্লোগান ওঠে। জানা গিয়েছে, বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের একটি বুথে গোলযোগের অভিযোগ পেয়ে সেখানে পৌঁছেছিলেন বিজেপি প্রার্থী। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তার বাকবিতণ্ডা হয়।
সুকান্ত মজুমদার এদিন বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইন্ডিয়া জোটের সদস্য কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়।' তিনি আরও বলেন, তিনি কোথায় আছেন তাও স্পষ্ট নয়। তারপরই তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মত সুবিধেবাদী রাজনীতিবীদ এই দেশে নেই
জামিনে মুক্তি পেয়ে সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন, তাঁকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। জামিনে মুক্তি দিয়েছে। কিন্তু তিনি কোথাও যাবেন না। তিনি সেখান থেকে নড়বেন না।
দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক বিজেপির রাজ্যসভাপতি সুকান্ত মজুমদার। ডি-অ্যাকটিভেটেড আধার কার্ড রাতের মধ্যেই অ্যাকটিভ হয়ে যাবে।
মন্ত্রী সুজিত বসু শুধুমাত্র এগরোল বিক্রি করে কীভাবে কোটি কোটি টাকার মালিক হতে পারলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার , সেই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ইডি আধিকারিকরা চলে যাওয়ার পরেই পালটা মন্তব্য ছুঁড়ে দিয়েছেন দমকল মন্ত্রী
লক্ষকণ্ঠে গীতাপাঠ অনুষ্ঠানে বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদারের মন্তব্যকে কেন্দ্র করে নতুন করে বিতর্ক তৈরি হচ্ছে রাজ্য রাজনীতিতে। পাল্টা আসরে নেমেছে তৃণমূল কংগ্রেস।