সংক্ষিপ্ত

রবিবার সুকান্ত বলেন, ' কলকাতা, নদিয়া বসিরহাটে ভোট পরবর্তী হিংসা শুরু হয়েছে। বিজেপি ক্ষমতায় এলেই উত্তর প্রদেশের ট্রিটমেন্ট হবে। পুরো এনকাউন্টার হবে। দুষ্কৃতীরা যেন সাবধানে থাকে। তাদের দিন ঘনিয়ে এসেছে।'

 

ভোট পর্ব মিটতেই ভোট পরবর্তী সন্ত্রাসে উত্তপ্ত রাজ্যের বিস্তীর্ণ এলাকা। সন্দেশখালি, নদিয়া এমনকি দক্ষিণ কলকাতার বেশ কিছু এলাকায় হিংসার ঘটনা ঘটেছে। তাই নিয়ে এবার সরব হলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি রীতিমত হুঁশিয়ারি দেন। বলেন, রাজ্যে বিজেপি ক্ষমতায় এলে দুষ্কৃীতদের এনকাউন্টার করা হবে। তবে এটাই প্রথম নয়, এর আগেও উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা যোগী আদিত্যনাথের সুরেই কথা বলেছিলে সুকান্ত মজুমদার। ফেব্রুয়ারিতে সন্দেশখালির শেখ শাহজাহান যখন ফেরার ছিল, তখনই সুকান্ত বলেছিলেন শেখ শাহজাহান, শিবু হাজরাদের এনকাউন্টার করা উচিৎ।

রবিবার সুকান্ত বলেন, ' কলকাতা, নদিয়া বসিরহাটে ভোট পরবর্তী হিংসা শুরু হয়েছে। বিজেপি ক্ষমতায় এলেই উত্তর প্রদেশের ট্রিটমেন্ট হবে। পুরো এনকাউন্টার হবে। দুষ্কৃতীরা যেন সাবধানে থাকে। তাদের দিন ঘনিয়ে এসেছে।' এই প্রসঙ্গে বলে রাখা ভাল এনকাউন্টারের জন্য যথেষ্ট সমালোচনার মধ্যে পড়তে হয়েছে উত্তর প্রদেশেক যোদী আদিত্যনাথ সরকারকে। ২০১৭ সালে ক্ষমতা. আসার পর থেকেই রাজ্যে একাধিকবার এনকাউন্টার হয়েছে। হত্যা করা হয়েছে কুখ্যাত দুষ্কৃতীদের। তিনি আরও বলেন, 'আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই বিজেপি ক্ষমতায় আসার পরে বিজেপির কোনও নেতাকে যদি ধরে যদি দলে আসারও চেষ্টা করে তাহলেও রেহাই পাবে না। আর বিজেপি ক্ষমতায় আসার পরই উত্তর প্রদেশের ট্রিটমেন্ট শুরু হয়ে যাবে। পুরো এনকাউন্টার হবে।'

জেতার কোনও আশান্তি নেই... , বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাদবপুরে শিব মন্দিরে পুজো দিয়ে বললেন সায়নী

সপ্তম দফা ভোটের আগের দিন থেকেই উত্তপ্ত ছিল বসিরহাট, বিশেষ করে সন্দেশখালি। সেখানে বিজেপি কর্মীদের ওপর তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা চড়াও হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। অন্যদিকে নদিয়ায় শেষ দফায় ভোটের পরই খুন করা হয়েছে এক বিজেপি কর্মীকে। মৃত বিজেপি কর্মীর নাম হাফিজুল শেখ। দুষ্কৃতীরা পরপর দুটি গুলি করে তাঁকে খুন করে। তারপর হাফিজুলের মাথা কেটে নিয়ে চলে যায়। এই হিংসার ঘটনার পরই সুকান্ত মজুমদার দাওয়াইয়ের কথা বলেন।

সপ্তম দফা ভোটের দিনে তিহার জেলে গর্জন অনুব্রতর, 'আমায় ফিরতে দে...' বলে কাকে ধমকালেন কেষ্ট