Rahul Gandhi News -

গোয়ায় আশানুরূপ ফল করতে পারেনি তৃণমূল-কংগ্রেস। উত্তরপ্রদেশেও তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থন করেছিল অখিলেশ যাদবের দলকে। সেখানেও হয়েছে ভরাডুবি

ভোট গ্রহণ শুরু হতেই একাধিক রাজনৈতিক দল, রাজনৈতিক মুখেদের নিয়ে মিমের জোয়ার দেখা যায় নেট পাড়ায়। এবার ফল প্রকাশের পর যেন তা নতুন মাত্রা পেল।

৫ রাজ্যের বিধানসভা ভোটেই ধরাশায়ী কংগ্রেস (Congress)। এই লজ্জাজনক পরাজয়ের পর কী বললেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)।

পাঁচ রাজ্যের ভোটগ্রহণ পর্ব শেষ হতেই চালু কংগ্রেসের (Congress) মিশন এমএলএ। অতীতের আঘাত থেকে শিক্ষা নিয়ে অভূতপূর্ব পদক্ষেপ রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi)।

কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরটি হল দেশের দ্বাদশ জ্যোতিলিঙ্গের মধ্যে অন্যতম। শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও যান। একই সঙ্গে এই একই দিন কাশীর মন্দিরে গিয়ে বিশ্বনাথের পুজো করেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানিও পুজো দেন কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে।

এই সমীক্ষায় মোদীর পাশাপাশি দেশের প্রথম সারির একাধিক নেতার নাম তুলে ধরা হয়েছিল। সেই তালিকায় ছিলেন রাহুল গান্ধী, অরবিন্দ কেজরিওয়াল, যোগী আদিত্যনাথ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, রাজনাথ সিং, অমিত শাহ, মনমোহন সিং ও পি চিদাম্বরম।

ইম্ফলের একটি জনসভায় ভাষণ দিতে গিয়ে রাহুল গান্ধী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, রাজ্যের শাসকদল অহংকারী। তারা মণিপুরের ভাষাকে ধ্বংস করতে চাইছে। তিনি বলেন ভারতের বৈচিত্রকে ধ্বংস করতে চাইছে বিজেপি।

কুমার বিশ্বাস দাবি করেছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেছেন যে তিনি হয় তিনি পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হবেন নয়তো খালিস্তানি রাজ্যের প্রধানমন্ত্রী।' বিষয়টি নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁর মতে তিনি পৃথিবীর একজন 'মিষ্টি সন্ত্রাসবাদী।'

সন্ত রবিদাস দলিত ছিলেন। তিনি পঞ্জাব, উত্তর প্রদেশ, হরিয়ানা ও রাজস্থানে যথেষ্ট জনপ্রিয়। লিঙ্গ বৈষম্য, বর্ণবৈষম্য দূর করতে প্রচার করেছিলেন তিনি। বিভাজন নীতির তীব্র সমালোচক ছিলেন সন্ত রবিদাস। তবে বর্তমান ভোটের রাজ্যে সন্ত রবিদাস নতুন করে তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছেন ভারতীয় রাজনীতিতে।

মঙ্গলবার পাতিয়ালার রাজপুরায় একটি নির্বাচনী সমাবেশ করেন রাহুল গান্ধী। সেখানে ভাষণ দেওয়ার সময়ে তিনি সরাসরি নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে। তিনি বলেন তিনি কখনও মিথ্যা কথা বলেন না। তাই যদি রাজ্যের মানুষ মিথ্যা কথা শুনতে চান তাহলে তাঁদের মোদী ও কেজরিওয়ালের ভাষণ শোনা জরুরি।